কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নবজাতকের থাইরয়েড সমস্যা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১০:৩৬

নবজাতকের থাইরয়েড সমস্যা বলতে মূলত ‘কনজেনিটাল হাইপোথাইরয়েডিজম’ বা থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতিকেই বোঝানো হয়। যদিও অল্প কিছু ক্ষেত্রে নবজাতকের হাইপারথাইরয়েডিজমও হতে পারে, যাকে ‘নিওনাটাল থাইরোটক্সিকসিস’ বলা হয়।


থাইরয়েড হরমোন শরীরের থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত অতি প্রয়োজনীয় একটি উপাদান, যার অভাব হলে শিশু শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী হতে পারে। পরবর্তী সময়ে চিকিৎসা করেও আর লাভ হয় না।


মাতৃগর্ভে থাকতেই শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য এই হরমোন দরকার, তাই প্রত্যেক গর্ভবতী মায়ের থাইরয়েড সমস্যা আছে কি না, তা জানা এবং প্রয়োজনে চিকিৎসা করা আবশ্যক। কারণ, ‘কনজেনিটাল হাইপোথাইরয়েডিজম’ সময়মতো শনাক্ত হলে চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণ প্রতিরোধ করা সম্ভব।


কাদের পরীক্ষা জরুরি


উন্নত দেশে সব শিশুকে বাধ্যতামূলকভাবে থাইরয়েড পরীক্ষা করা হয়। কারণ, থাইরয়েডের অভাবজনিত সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ পেতে সময় লাগে। আর যখন লক্ষণ দেখা যায়, তত দিনে শিশুর বুদ্ধিমত্তা অনেক কমে যায়। আমাদের দেশে যেখানে সবার পরীক্ষা করা সম্ভব হয় না, সে ক্ষেত্রে যারা বিশেষ ঝুঁকিতে আছে, তাদের পরীক্ষা করা অতি জরুরি। যেমন—



  • মা যদি কোনো থাইরয়েড সমস্যার ওষুধ খান বা আয়োডিনের অভাব থাকে।

  • পরিবারের কারও জন্মগত থাইরয়েড সমস্যা থাকলে। জন্মের পর নবজাতক দেরিতে কালো পায়খানা করলে। শিশুর জন্ডিস ২ সপ্তাহের বেশি দীর্ঘায়িত হলে।

  • শিশুর ডাউন সিনড্রোম এবং শিশুর মধ্যে থাইরয়েড সমস্যার কোনো উপসর্গ দেখা গেলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও