কর আদায়ে ব্যর্থতার জন্যই শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে বরাদ্দ কম

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৮:০৫

উন্নয়নশীল দেশ হতে যাওয়ার এই সময়েও মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) তুলনায় বাংলাদেশে কর সংগ্রহের হার অর্থাৎ কর-জিডিপির অনুপাত ৮ শতাংশের কম। অথচ নিম্ন আয়ের দেশগুলোয় কর-জিডিপি হার ১২ শতাংশের কাছাকাছি। আর উদীয়মান দেশগুলোয় কর-জিডিপির অনুপাত ১৮ শতাংশের কাছাকাছি। কম কর আহরণের কারণেই শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ভালো ব্যয় করতে পারছে না বাংলাদেশ। 


আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এশীয় ও প্যাসিফিক বিভাগের পরিচালক কৃষ্ণ শ্রীনিভাসন গত মঙ্গলবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার সময় এ কথা বলেছেন। আইএমএফের আয়োজনে নয়াদিল্লিতে সংস্থাটির দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা কেন্দ্রে (এসএআরটিটিএসি) গত ১৯ থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ, ভারত, মালদ্বীপ, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও নেপালের সাংবাদিকেরা প্রশিক্ষণ নেন। 


এ সময় ‘গ্লোবাল অ্যান্ড রিজিওনাল ইকোনমিক আউটলুক’ শীর্ষক একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শ্রীনিভাসন। এতে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর আর্থিক চিত্র তুলে ধরা হয়।


তিন দিনের প্রশিক্ষণে এসএআরটিটিএসির পরিচালক ডেভিড কাউয়েন, আইএমএফের যোগাযোগ বিভাগের উপদেষ্টা নাগওয়া রিয়াদ, সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ যোগাযোগ কর্মকর্তা টিং ইয়ান ও নির্ধারিত প্রশিক্ষক ম্যাথিউ রবিনস এবং রয়টার্সের সাবেক সাংবাদিক স্ট্যানলি কার্ভানহো বক্তব্য দেন। 


বাংলাদেশের কর-জিডিপি এবং জিডিপির তুলনায় শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের ব্যয় নিয়ে কথা বলেন শ্রীনিভাসন। ২০২২ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক’র তথ্যের ভিত্তিতে তিনি জানান, বাংলাদেশে জিডিপির তুলনায় শিক্ষা খাতে সরকারি ব্যয় ২ শতাংশের কম। অথচ নিম্ন আয়ের অন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোয় এ হার ৪ শতাংশের বেশি, আর উদীয়মান দেশগুলোয় ৫ শতাংশের কাছাকাছি। জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেসকোর মতে, এ হার ৬ শতাংশ হওয়া উচিত। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও