দরপত্রের তথ্য আগেই ফাঁস, দায় প্রকৌশল বিভাগের

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৮:০২

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আড়াই হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের দরপত্র চূড়ান্ত হওয়ার আগেই তথ্য জেনে যান ঠিকাদারেরা। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ হন তাঁরা, যার জের ধরে হামলা হয় প্রকল্প পরিচালক মো. গোলাম ইয়াজদানীর ওপর। তথ্য ফাঁস হওয়ার পেছনে প্রকৌশল বিভাগের লোকজনের দায় রয়েছে।


প্রকল্প পরিচালককে মারধরের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর কাছে প্রতিবেদন জমা দেন কমিটির সদস্যরা। কমিটির প্রধান ও সিটি করপোরেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা সৈয়দ শামসুল তাবরীজ প্রতিবেদন জমা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আওতায় বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের পরিচালক মো. গোলাম ইয়াজদানীকে গত ২৯ জানুয়ারি বিকেলে মারধর করেন এক দল ঠিকাদার। নগরের টাইগারপাসে অবস্থিত সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয়ের চতুর্থ তলায় প্রকল্প পরিচালকের কক্ষে ঢুকে তাঁকে মারধর করা হয়। এ ঘটনায় ১০ জনের বিরুদ্ধে সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়। এখন পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আর ১০ ঠিকাদারের ১২টি প্রতিষ্ঠানকে কালোতালিকাভুক্ত করেছে সিটি করপোরেশন।


প্রকল্প পরিচালককে মারধরের ঘটনায় দায়ী ১০ ঠিকাদার হচ্ছেন মাহমুদা বিল্ডার্স ও এস জে ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মুহাম্মদ সাহাব উদ্দিন, বাংলাদেশ ট্রেডার্সের সঞ্জয় ভৌমিক ওরফে কংকন, মাসুদ এন্টারপ্রাইজের মোহাম্মদ ফেরদৌস, জয় ট্রেডার্সের সুভাষ মজুমদার, খান করপোরেশনের মো. হাবিব উল্লা খান, নাজিম অ্যান্ড ব্রাদার্সের মো. নাজিম উদ্দিন, রাকিব এন্টারপ্রাইজের মো. নাজমুল হোসেন, ইফতেখার অ্যান্ড ব্রাদার্সের মো. ইউসুফ, জ্যোতি এন্টারপ্রাইজ ও দীপা এন্টারপ্রাইজের আশীষ কুমার দে এবং তানজিল এন্টারপ্রাইজের মো. আলমগীর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও