You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জুয়েলারি শিল্পে শুল্কমুক্ত সুবিধা না দিলে ভুল হবে

জুয়েলারি শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার ধরার সুযোগ এখনই। এ জন্য সরকারকে আমদানি নীতিমালা সহজ করে, গার্মেন্টশিল্পের মতো বন্ডেড ওয়্যারহাউস ও শুল্কমুক্ত সুবিধা দিতে হবে। তা না হলে ভুল হয়ে যাবে।

গতকাল শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রি হলে জুয়েলারি শিল্পের সবচেয়ে বড় মেলা ‘বাজুস ফেয়ার-২০২৩’ শেষ হয়। এর আগে ‘অর্থনীতিতে জুয়েলারি শিল্পের অবদান ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনাসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘সামনে জুয়েলারি শিল্পের চাহিদা আরো বাড়বে। শুধু দেশের বাজার নয়, এখানে বিপুল রপ্তানি বাজার রয়েছে। আমাদের দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ার কারণে বিশাল মার্কেট তৈরি হতে যাচ্ছে, সেই সুযোগ আমরা কেন হারাব।’ তিনি বলেন, ‘গার্মেন্টশিল্পকে নানা সুযোগ-সুবিধা না দিলে এই শিল্প আজকের অবস্থায় আসতে পারত কি না, চিন্তার বিষয়। সুতরাং এখন সোনার ব্যবসার যে সুযোগ দেশে ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে দেখতে পাচ্ছি, তা যদি এখনই ধরতে না পারি, তাহলে আমরা ভুল করে ফেলব।’ তিনি আরো বলেন, ‘রপ্তানিতে যে সুবিধা গার্মেন্ট পায়, সেটা জুয়েলারি শিল্পেরও পাওয়া উচিত।’

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘জুয়েলারি শিল্পে আমাদের দক্ষ জনবল আছে। কিন্তু এ শিল্পকে আমরা রপ্তানিমুখী করতে পারিনি। সরকার যদি ট্যাক্সশূন্য করে দেয়, তাহলে এই শিল্প বিকশিত হবে। আমরা ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারব।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএসএস) গবেষণা পরিচালক মাহফুজ কবির বলেন, আন্তর্জাতিক যোগাযোগ যতটা বাড়ানো যায়, বাড়াতে হবে। এটি গুরুত্বপূর্ণ। আর অলংকারের ডিজাইনের প্রতি নজর দিতে হবে। এ জন্য চারুকলার সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন