কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্যাকেট উধাও, খোলা চিনিতেও বাড়তি দর

ব্যবসায়ীদের দাবি মেনে দাম বাড়ানো, একের পর এক বৈঠক এবং আশ্বাসের পরও বাজারে সরবরাহ সংকট কাটছে না চিনির; প্যাকেট পাওয়াই যাচ্ছে না আর খোলা চিনি প্রতিকেজিতেই বেঁধে দেওয়া দরের চেয়ে বাড়তি নেওয়া হচ্ছে আট টাকা।

পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এক সপ্তাহ আগে থেকে মিলাররা প্রতিকেজি চিনির দাম রাখছেন প্রায় ১০৬ টাকার কাছাকাছি। তাদের দাবি, ৫০ কেজি চিনির বস্তাপ্রতি মাত্র ১০ থেকে ২০ টাকা মুনাফা রেখে তা বেচে দিচ্ছেন খুচরা বিক্রেতাদের কাছে। সেই চিনি খুচরায় বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ১১৫ টাকায়।

বাড়তি এ দরে খোলা চিনি মিললেও প্রায় সব এলাকার ছোট বড় প্রায় সব দোকানে প্যাকেটের চিনি পাওয়া যাচ্ছে না বললেই চলে।

মিরপুরের কয়েকটি বাজারের খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, কোম্পানিগুলো প্রায় দুই মাস ধরে প্যাকেট চিনি দিচ্ছে না। অন্য এলাকার চিনি বেচাকেনার চিত্রও প্রায়ই একই। একে তো চিনি থাকে না দোকানে আবার বেশি দাম শুনে ক্রেতাদের সঙ্গে বাধে ক্যাচাল। যে কারণে অনেক দোকানি চিনি রাখা প্রায়ই বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জানালেন।

শুধু খুচরা দোকান নয়, ঢাকার অন্যতম প্রধান সুপারশপ ‘স্বপ্ন’ এর আউটলেটগুলোও সরবরাহ না পাওয়ায় প্রায় দুই মাস ধরে প্যাকেট চিনি বিক্রি করতে পারছে না বলে তথ্য দিলেন এক বিক্রয়কর্মী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন