You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভিটামিন ‘ডি’ পেতে রৌদ্রস্নান যতটা জরুরি

মূলত হাড়, দাঁত ও মাংসপেশির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ‘ডি’। ক্যানসার প্রতিরোধ, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, মাল্টিপল স্কেলেরোসিসসহ আরও কিছু রোগ প্রতিরোধে এর বেশ ভূমিকা রয়েছে। ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক রেখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও এটি সাহায্য করে। এ ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের সুস্থতায় যথেষ্ট সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

প্রধান উৎস সূর্যালোক : ভিটামিন ‘ডি’র প্রধান উৎস সূর্যালোক। রৌদ্রস্নান তাই খুব জরুরি। এছাড়া কলিজা, ডিমের কুসুম, দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য, ছানা, পনির, মাখন, সামুদ্রিক মাছের তেল, সামুদ্রিক মাছ টুনা, স্যামন, ম্যাকারেল, সারডিন, কিছু মাশরুম আর ভিটামিন ‘ডি’-সমৃদ্ধ গুঁড়া দুধ, কমলার শরবত, সাপ্লিমেন্টারি ইত্যাদিতে ভিটামিন ‘ডি’ পাওয়া যায়। ভিটামিন ‘ডি’ শুধু নিরেট ভিটামিন নয়, বরং এটি হরমোন প্রাণরস। সূর্যরশ্মির পরশ দেহে লাগলে তখন ত্বকের নিচে তৈরি হয় ভিটামিন ‘ডি’র প্রাথমিক যৌগ। সাধারণত ৫০-৯০ শতাংশ ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি হয় সূর্যালোক থেকে। সূর্যের আলোকছটায় থাকে বিভিন্ন তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো। সাধারণত ২৯০-৩১৫ ন্যানোমিটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলোকরশ্মি জোগান দেয় ভিটামিন ‘ডি’। এ তরঙ্গের আলোক ঢেউয়ের আরেক নাম আলট্রা ভায়োলেট-বি, বাংলায় অতিবেগুনি রশ্মি-বি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন