শিশুর মানসিক বিকাশে ওমেগা-থ্রির গুরুত্ব

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ আগস্ট ২০২৫, ১৩:৫৫

ওমেগা-৩ হলো অসম্পৃক্ত চর্বি বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট। মানবদেহে খাবারের বিপাকক্রিয়া ও শরীর সুস্থ রাখতে এর বিকল্প নেই। ওমেগা-৩ ফ্যাট রয়েছে ১১ ধরনের। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি হলো ইপিএ, ডিএইচএ ও এএলএ। ইপিএ ও ডিএইচএ প্রধানত চর্বিযুক্ত মাছের মতো প্রাণিজ খাবারে পাওয়া যায়। আর এএলএ পাওয়া যায় প্রধানত উদ্ভিদে।


শিশুর বিকাশে কেন গুরুত্বপূর্ণ


শিশুর মনোযোগের ঘাটতি ও হাইপার অ্যাকটিভিটি ডিজঅর্ডারের মতো সমস্যা প্রতিরোধে ওমেগা-৩-এর ভূমিকা আছে। গবেষণায় দেখা গেছে, এর ঘাটতি থাকলে শিশুর বুদ্ধিমত্তা, স্মৃতিশক্তি ও শেখার উন্নতি কম হয়। তাই শিশুদের অল্প বয়স থেকে ওমেগা-৩ আছে এমন খাবার দেওয়া উচিত।


হাঁপানি একটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা, যা প্রায়ই শিশুদেরও হতে দেখা যায়। ওমেগা-৩ শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ কমাতেও সাহায্য করে। ১৮ বছরের কম বয়সী প্রায় ৪ শতাংশ শিশু বিভিন্নভাবে ঘুমের সমস্যায় ভোগে। ওমেগা-৩-এর মাত্রা কম থাকলে ঘুমের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, ওমেগা-৩–সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণে শিশুর ঘুমের মান উন্নত হয়।


ওমেগা-৩ শিশুর মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে। বিশেষ করে শেখার ক্ষেত্রে। স্মৃতিশক্তি রক্ষায়ও ওমেগা-৩ কার্যকর ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি শিশুর বদমেজাজ ও বিষণ্নতা প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে ওমেগা-৩।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও