বিজয় নাকি অভ্র?

ঢাকা পোষ্ট খান মুহাম্মদ রুমেল প্রকাশিত: ২৫ জানুয়ারি ২০২৩, ১৩:০৬

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস। ক্যাম্পাসের দুই শিক্ষার্থী। জুনিয়র-সিনিয়র। তাদের মধ্যে কথা হচ্ছে—


বড় ভাই : কত করে নিবি?


ছোট ভাই : মানে? কীসের কত করে নেবো?


বড় ভাই : আরে, তোর সফটওয়্যারের দাম কত করে রাখবি?


ছোট ভাই : দাম রাখবো কেন? ওটা তো ফ্রি। কোনো টাকা পয়সা দিতে হবে না।


জুনিয়রের কথা শুনে সিনিয়র এবার যারপরনাই অবাক।


বড় ভাই : বলিস কী? বলা ছাড়া আর কোনো কিছুই বের হয়নি তার গলা দিয়ে। ওদিকে জুনিয়রের বরাবরের মতোই স্বাভাবিক উত্তর, ‘হ্যাঁ। ভাষার জন্য টাকা নেবো কেন?’


সিনিয়রের মুখ থেকে এবার আর কোনো কথা বের হয় না। আক্কেলগুড়ুম হয়ে যান। তিনি মনে মনে ভাবতে থাকেন, কী বলছে এই ছেলে? আর এদিকে আমি মনে মনে আঁকতে থাকি কয়েকজন মানুষের মুখ। মানুষগুলোর সাথে এই জুনিয়র ছেলের বেশ মিল খুঁজে পাই।


সালাম, রফিক, শফিক, বরকতসহ অনেকের মতো মিল খুঁজে পাই। ভাষাকে তারা ঠিক এই ছেলের মতো করেই ভালোবেসেছিলেন। ভাষার জন্য তাদের ঠিক এতটাই মমত্ববোধ ছিল বুকের বাঁ পাশে।


মনে মনে ভাবি, বহুদিন পর বাংলা আরেকজন ভালোবাসার মানুষ খুঁজে পেল। স্বার্থের এই জগতে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার মানুষ খুঁজে পাওয়া খুব দুষ্কর। 


কম্পিউটারে বাংলা ভাষার ব্যবহার জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে মোস্তাফা জব্বারের ভূমিকা ঐতিহাসিক। কম্পিউটারে বাংলা ব্যবহার, হরফের উৎকর্ষ শৈলী, প্রকাশনা শিল্পের যুগোপযোগী আধুনিকীকরণ, কম্পিউটার উপকরণের যুতসই ব্যবহারের প্রণোদনা দানে মোস্তাফা জব্বারের সুদীর্ঘ কর্মজীবনের অবদানের সঙ্গে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলনের ও ব্যবহারে জনসম্পৃক্তির মৌলিক আলোচনার এক গভীর যোগসূত্র আছে।


বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সরকারি ও বেসরকারি দাপ্তরিক কাজে ইংরেজি ব্যবহারের তীব্র সমালোচক জব্বার। ইংরেজি হরফে বাংলা লেখারও সমালোচনা করেন তিনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও