ই-সিমযুক্ত স্মার্টফোনের সুবিধা

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০২৩, ১৩:৩৪

অ্যাপলের মতো স্মার্টফোন নির্মাতারা এখন ই-সিম মডেলের দিকে ঝুঁকছে। পুরোপুরিভাবে তারা ই-সিম প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে চলেছে। ফলে কয়েক বছর আগে যাকে ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হতো, এখন সেটা খুব দ্রুতই মূল ধারায় চলে আসছে।


বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া অ্যাপলের আইফোন ১৪ মডেলগুলো চলছে শুধু ই-সিমের মাধ্যমে। যা প্রচলিত সিম কার্ডের প্রয়োজনীয়তা সম্পূর্ণরূপে দূর করেছে। যদিও অ্যান্ড্রয়েড ফোন নির্মাতারা এদিকে পুরোপুরিভাবে এগোনোর ক্ষেত্রে এখনো সতর্কতা অবলম্বন করছে। তবে ধীরে ধীরে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ব্র্যান্ড ই-সিম প্রযুক্তি গ্রহণ করছে।


তবে এতে গ্রাহকের লাভ কী? একটি ই-সিম স্মার্টফোন ব্যবহার করে একজন ব্যবহারকারী কী সুবিধা পাবেন? অথবা ই-সিমের কী সুবিধা? চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের আলোচনায়। সিম কার্ডের পরিবর্তে ই-সিম যে কারণে ব্যবহার করবেন


ই-সিম কী?


ই-সিমের পূর্ণরূপ এমবেডেড সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিফিকেশন মডিউল। যা টেলিফোন পরিষেবা ব্যবহার করে গ্রাহকদের শনাক্ত করার তথ্য সংরক্ষণ করে। তবে এখানে আমাদের লক্ষ্য করতে হবে এম্বেডেড শব্দের দিকে।


ই-সিম অনেকটা আপনার নিয়মিত সিমের মতোই। এগুলোর কাজ প্রায় একই রকমের। তবে এদের মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে, ই-সিম আপনার স্মার্টফোনের মাদারবোর্ডে একটি চিপের মতো এম্বেড বা সংযুক্ত করা থাকে। প্রচলিত সিমগুলো আপনি চাইলে খুলতে পারেন কিংবা অদলবদল করতে পারেন। সে জায়গায় ই-সিম আপনার স্মার্টফোনেরই একটি অংশ। যা স্থায়ীভাবে আপনার স্মার্টফোনের মাদারবোর্ডে বসানো থাকে। যার কারণে আপনি চাইলেই স্মার্টফোন থেকে এটি অপসারণ করতে পারবেন না।


তবে এর মানে এই নয় যে আপনি চাইলে একটি ই-সিম পরিবর্তন করতে পারবেন না। আপনি চাইলেই ই-সিমের নাম্বার বা সিম কোম্পানি সহজেই পরিবর্তন করতে পারবেন। 


এর জন্য আপনাকে আর সিম খোলার কিংবা নতুন সিম ঢোকানোর ঝামেলায় যেতে হবে না। এর পরিবর্তে ই-সিম পরিবর্তনের জন্য শুধু আপনার ক্যারিয়ার বা সিম কোম্পানির সঙ্গে একটি ফোন কল অথবা একটি কিউআর কোড স্ক্যান কিংবা কয়েকটি সেটিংসের পরিবর্তনই যথেষ্ট। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও