খরচের চেয়ে কম দামে পোশাক বিক্রি করেছে রপ্তানিকারকেরা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:০৪

বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান উৎপাদন খরচের চেয়ে কম দামে বাংলাদেশের কারখানা থেকে তৈরি পোশাক আমদানি করেছে। করোনাকালের প্রায় দুই বছর এমন ঘটনা ঘটেছে, যখন কিনা কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধির কারণে উৎপাদন খরচ ছিল ঊর্ধ্বমুখী। আবার করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে কারখানাগুলোকে বাড়তি খরচও করতে হয়েছিল ওই সময়।


স্কটল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব আবেরডিন ও যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থা ট্রেড জাস্টিস চ্যারিটি ট্রান্সফর্ম ট্রেডের যৌথভাবে পরিচালিত জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর—এই সময় জরিপটি পরিচালনা করা হয়। এতে বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী এক হাজার তৈরি পোশাক কারখানা অংশ নেয়। এই কারখানাগুলোর মধ্যে ১৯ দশমিক ৬ শতাংশ ছোট, যাদের কর্মীর সংখ্যা ১ থেকে ১২০ জন। ৫৭ দশমিক ৯ শতাংশ কারখানা মাঝারি, যাদের কর্মীর সংখ্যা ১২১ থেকে ১০০০ হাজার। আর ২২ দশমিক ৫ শতাংশ কারখানা বড়। তাদের কর্মীর সংখ্যা এক হাজারের ওপর।


জরিপে অংশ নেওয়া কারখানাগুলোর ৫৯ দশমিক ১ শতাংশ নিট পোশাক তৈরি করে। বাকি ৩০ দশমিক ২ শতাংশ কারখানা ওভেন পোশাক প্রস্তুত করে। বাকিগুলো ওভেন ও নিট দুটিই করে। ২০২০ সালের মার্চে কারখানাগুলোয় ৭ লাখ ৮৯ হাজার শ্রমিক কাজ করতেন। তখন করোনার কারণে তিন সপ্তাহের মতো কারখানা বন্ধ ছিল। তারপর শ্রমিক সংখ্যা কমে ৫ লাখ ৮৯ হাজারে নেমে আসে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে আবার শ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে ৭ লাখ ১৯ হাজার হয়।


জরিপে অংশ নেওয়া বাংলাদেশের ১ হাজার কারখানা ১ হাজার ১৩৮টি ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের জন্য পোশাক তৈরি করে। বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৮টি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের চার বা তার বেশি কারখানা থেকে পোশাক আমদানি করে। ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—আলদি, আসদা, এইচঅ্যান্ডএম, গ্যাপ, সিঅ্যান্ডএ, এলপিপি, নেক্সট, প্রাইমার্ক, টেসকো, জারা, ইউএস পলো, পিভিএইচ, ম্যাঙ্গো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও