থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতিজনিত সমস্যা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ জানুয়ারি ২০২৩, ১৪:১৪

থাইরয়েড হরমোনের তারতম্যজনিত সমস্যা দুই রকম হতে পারে। শরীরে থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কমে গেলে তাকে বলে হাইপোথাইরয়েডিজম ও বেড়ে গেলে হাইপারথাইরয়েডিজম।


এ দুইয়ের মধ্যে হাইপোথাইরয়েডিজমের সমস্যা অনেক বেশি। আমাদের দেশে এটি আরও প্রকট। সামগ্রিক জীবনমানের ওপর থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি সুগভীর ও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কম আইকিউ–সম্পন্ন মানুষ, বন্ধ্যত্ব ও স্থূলদেহি হওয়ার পেছনে হাইপোথাইরয়েডিজম অন্যতম কারণ।


সাধারণ লক্ষণ


অবসাদ, সারাক্ষণ ঘুম ঘুমভাব, ওজন বৃদ্ধি, শীতকাতরতা, কণ্ঠস্বর ভারী বা কর্কশ হওয়া, গলগণ্ড বা থাইরয়েড ফোলা ইত্যাদি।


অন্যান্য লক্ষণ


হার্ট ও ফুসফুসের সমস্যা: হৃৎস্পন্দন কমে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, বুকে ব্যথা অনুভব করা অথবা হার্ট ফেইলর হতে পারে। হৃদ্‌যন্ত্রের আবরণে অথবা ফুসফুসের আবরণে পানি জমা।


স্নায়ু ও মাংসপেশির সমস্যা: মাংসপেশিতে ব্যথা বা শক্ত চাপ অনুভব করা, স্নায়ু ও মাংসপেশিনির্ভর রিফ্লেক্স কমে যাওয়া।


নার্ভের নানা সমস্যা: যেমন কার্পাল টানেল সিনড্রোম। বিষণ্নতা।


ত্বকের সমস্যা: শুষ্ক, খসখসে হয়ে যাওয়া, শ্বেতীরোগে আক্রান্ত হওয়া, চুল পড়া।


প্রজননতন্ত্রের সমস্যা: মাসিকের সময় বেশি রক্তপাত, বন্ধ্যত্ব, বারবার গর্ভপাত।


পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা: কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটে পানি জমা।


হাইপোথাইরয়েডিজম হলে শিশুদের ক্রিটিনিজম হয়। ক্রিটিনিজমের উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হলো মাংসপেশি, হাড় ও স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক বৃদ্ধি না হওয়া। এর ফলে শিশু খর্বকায় হয়, বুদ্ধিহীন হয়ে থাকে। জিব বড় থাকে, মুখ থেকে বেরিয়ে আসে এবং নাভির হার্নিয়া হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও