বছর শেষে: ২০২২ মাতিয়েছে যে ভিনদেশি সিনেমাগুলো
বছর প্রায় শেষ। চলতি বছরে দর্শক উপহার পেয়েছে বেশ কিছু মনে রাখার মতো সিনেমা। এসব সিনেমা যেমন দর্শক মাতিয়েছে, তেমনই আলোচনাও তৈরি করেছে। প্রথাগত গল্পের বাইরে কিছু ভিন্নধর্মী সিনেমা ছিল এ বছর।
অ্যামস্টারডাম: ৩০ এর দশকের তিন বন্ধুকে ঘিরে ছবির গল্প যারা একটি খুনের সাক্ষী। তারা একে অপরকে সন্দেহ করা শুরু করে।
ডিসিশন টু লিভ: পাহাড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুর তদন্তকারী একজন গোয়েন্দা মৃত ব্যক্তির রহস্যময় স্ত্রীর সাথে দেখা করে। ধীরে ধীরে তাদের মাঝে সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ড্রাইভ মাই কার: হারুকি মুরাকামির ছোটগল্প অবলম্বনে তৈরি হয়েছে ‘ড্রাইভ মাই কার’। এর গল্প মঞ্চ অভিনেতা ও নির্দেশক ইউসুকে কাফুকুকে ঘিরে। স্ত্রীর মৃত্যুর দুই বছর পর একটি নাট্যোৎসবে নির্দেশনা দেওয়ার প্রস্তাব পান তিনি। হিরোশিমায় যেতে স্বল্পভাষী মিসাকিকে গাড়ির ড্রাইভারের দায়িত্ব দেয় কাফুকু। তারা পথ চলতে চলতে সময় কাটাতে থাকে। ধীরে ধীরে স্ত্রীর রেখে যাওয়া রহস্যের মুখোমুখি হয় কাফুকু।
এলভিস: রক এন রোলের রাজা খ্যাত এলভিস প্রিসলির বায়োপিক ‘এলভিস’। বাজ লারম্যান পরিচালিত সিনেমাটিতে সাধারণ একজন মানুষ থেকে এলভিস প্রিসলির তারকা বনে যাওয়ার কাহিনী দেখানো হয়েছে। এছাড়াও ম্যানেজার কলোনেল টম পার্কারের সঙ্গে প্রিসলির সম্পর্কটাও এই ছবির গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আছে। কারণ সত্তরের দশকের শুরুর দিক পর্যন্ত ম্যানেজার তার প্রতিটি কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এলভিস প্রিসলিকে মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে প্রতিষ্ঠিত করে তোলায় তার বড় ভূমিকা ছিল।
গুড নাইট অপ্পি: সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি এই সিনেমাটি নাসার একটি অনুসন্ধানের কাজে পাঠানো রোভারকে ঘিরে যেটি ৯০ দিনের মিশনে পাঠানো হলেও ১৫ বছর পর্যন্ত টিকে ছিল।
- ট্যাগ:
- বিনোদন
- বিদেশি চলচ্চিত্র