কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কৃষকের গোলা বেহাত হয়ে গেছে

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ফসলহানি হয়েছে খানিকটা, খরায় বীজতলা নষ্ট হয়েছে বেশ; এর পরও বাংলাদেশের কৃষক আমনের বাম্পার ফলন ফলিয়েছেন। যা লক্ষ্যমাত্রা ছিল, এর চেয়ে ৭ শতাংশ বেশি ফলিয়েছেন বাংলার কৃষক। কিন্তু আমন সংগ্রহে সরকার দাম বাড়ায়নি। ১ হাজার ২০ টাকা নির্ধারণ করেছে ক্রয়মূল্য। যশোরের মনিরামপুরে 'এক কেজি ধান-চালও' সংগ্রহ করতে পারেননি উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা। (সমকাল, ১২ ডিসেম্বর ২০২২)। এক মাস আগে শুরু এই ধান সংগ্রহের অভিযান শেষ হয়ে যাবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি। খাদ্য অধিদপ্তর ধান ক্রয় করে দুই পদ্ধতিতে; সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে এবং ডিলারের মাধ্যমে।

বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, ৫০ কেজি আমন ধান জাতভেদে বিক্রি হচ্ছে ১১শ থেকে ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে। সেখানে সরকার নির্ধারিত দাম ১ হাজার ২০ টাকা। কৃষকের উৎপাদন খরচ প্রকারভেদে ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৬৫০ টাকা। ৫০ কেজি দরের সেই ধান চাল হয়ে ভোক্তার হাতে পৌঁছে দাম হচ্ছে ২ হাজার ৫৫০ থেকে ২ হাজার ৬৫০ টাকা। অর্থাৎ দ্বিগুণ। হাটের ফড়িয়া ব্যবসায়ী হয়ে রাইস মিল, এর পর পাইকারি বাজার হয়ে পাঁচ হাত ঘুরে খুচরায় ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে দাম দ্বিগুণ হয়ে যায়। মাঝের এই হাতবদলের মানুষ শুধুই পুঁজি এবং মুনাফার অংশীদার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন