যেভাবে কমাবেন মেঝের ঠান্ডা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০২২, ১৫:২৬

শীতের অন্দরের এক অনন্য অনুষঙ্গ শতরঞ্জি। অন্দরের দেয়াল ও আসবাবের রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাছাই করে নিতে পারেন শতরঞ্জির রং, নকশা। উজ্জ্বল আসবাবের সঙ্গে হালকা রঙের শতরঞ্জির সমন্বয় করলে অন্দরে থাকবে রঙের ভারসাম্য। এমনটাই বলছিলেন রেডিয়েন্ট ইনস্টিটিউট অব ডিজাইনের প্রধান ও ইন্টেরিয়র ডিজাইনার গুলসান নাসরীন চৌধুরী। হালকা অনুষঙ্গটি সহজেই অন্দরের এদিক-ওদিক সরিয়ে নিতে পারবেন আপনার প্রয়োজনমতো। সহজে গুটিয়েও রাখা যায় ঘরের এক পাশে; প্রয়োজনের সময় বিছিয়ে নিলেই হলো। শতরঞ্জি ধোয়া সহজ, প্রয়োজনে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে রোদে শুকালেও চলে।


শোবার ঘরে


শোবার ঘর নীলাভ করে তুলতে পারেন শতরঞ্জি ও অন্যান্য অনুষঙ্গে। ঘরটির এক কোণে আরাম করে বসার জন্য বিছিয়ে দিতে পারেন শতরঞ্জি। করতে পারেন লো হাইট বা কম উচ্চতায় বসার ব্যবস্থা। সেখানে রাখতে পারেন ভারী কুশন। বয়োজ্যেষ্ঠদের জন্য উঁচু বেতের মোড়াও রাখতে পারেন পাশে। ঘরের যেদিকটাতে রোদ আসে, সেদিকটাতে এমন আয়োজন করতে পারেন। কিংবা করতে পারেন রোদ ছড়ানো কোনো বারান্দাতেও।


বসার ঘরে


বসার ঘরের জন্য মেরুনের মতো রং বেছে নিতে পারেন। দেশীয় অনুষঙ্গের মধ্যে শতরঞ্জি আনবে নান্দনিকতা। তবে আসবাব ও অন্যান্য অনুষঙ্গ দেশীয় ধারার না হয়ে ভারিক্কি ধাঁচের হলে সেখানে শতরঞ্জি মানাবে না। সে ক্ষেত্রে কার্পেটের কথা চিন্তা করে দেখতে পারেন। তবে যাঁদের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা থাকে, কার্পেটে তাঁদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে। আবার আপনার পরিবারের কারও এমন সমস্যা না থাকলেও কোনো অতিথি এলে অসুবিধায় পড়তে পারেন, সেটিও খেয়াল রাখা বাঞ্ছনীয়।


পারিবারিক ঘর ও শিশুর ঘর


পারিবারিক ঘরের এক কোণেও শোবার ঘরের মতোই শতরঞ্জিতে বসার আয়োজন রাখা যেতে পারে। শিশুর খেলার সময়ও সেখানে শতরঞ্জি বিছিয়ে দিতে পারেন। শিশুর ঘরে রঙিন শতরঞ্জি বিছিয়ে দিন, যেখানে খেলনা ছড়িয়ে বসতে পারবে সে। রংধনুর সাত রংও থাকতে পারে তার ঘরে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও