কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জোর বেশি যাঁর, ওএমএসের চাল তাঁর

সোমবার বেলা ১১টা! কুষ্টিয়া শহরের ছয়রাস্তা মোড় এলাকায় ছোট্ট একটি দোকানের সামনে শতাধিক নারী-পুরুষের জটলা। তাঁরা সবাই খাদ্য অধিদপ্তরের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ওপেন মার্কেট সেলের (ওএমএস) চাল ও আটা কিনতে এসেছেন। অধিকাংশই বৃদ্ধ।

ভিড় ঠেলে শক্তি প্রয়োগ করে যাঁরা সামনে যেতে পারছেন, তাঁরাই জয়ী হচ্ছেন। অনেকে ভিড়ের মধ্যে পড়ে যাচ্ছেন। তবু সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন চাল-আটা কিনতে। সোমবার সকালে এমন ভিড় চোখে পড়ল।

সকালে লাইন থাকলেও বিক্রি শুরু হওয়ার পর বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় বলে জানালেন ওএমএসের ডিলার পিন্টু খন্দকার। অসহায়ত্ব প্রকাশ পেল তাঁর কথায়, সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন তিনি ৬০০ কেজি করে চাল ও আটা পান। মাত্র ১২০ জনের কাছে বিক্রি করতে পারেন। কিন্তু চাল-আটা কিনতে অন্তত ২৫০ থেকে ৩০০ জন মানুষ জড়ো হন। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত মাত্র তিন ঘণ্টায় বিক্রি শেষ হয়ে যায়। অনেকে না পেয়ে ফিরে যান।

থানাপাড়ার বাসিন্দা বৃদ্ধ মাজেদা খাতুন ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘সকাল সাতটায় আসছি। আমাক দেচ্চে না। খালি ফ্যালা ফ্যালা দ্যাচ্চে। কাল (রোববার) আইসি ফেরত গেচি, দেয় নাই। বুইড়ি মানুষ পারিনি ভিড় ঠেইলি ভিতরে যাতি। আজ আবার আইচি। পাব কি না জানি নে।’ তিনি জানালেন, ৩ ছেলে ও ছেলেদের সংসার মিলে পরিবারে ১০ জন সদস্য। ছেলেরা বাজারে তরকারি বিক্রি করে। কম দামে চাল-আটা কিনলে ভালো হয়। এ জন্য দুদিন ধরে ডিলার পয়েন্টে আসছেন। জোর করি যে সামনে যেতে পারে, সেই চাল-আটা পায়। শরীরে শক্তি নাই, তাই সামনে যেতে পারেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন