You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিশুর সৃজনশীলতা বাড়াবেন কীভাবে

প্রত্যেক শিশুর বেড়ে ওঠার নিজস্ব ছন্দ থাকে। সবার ক্ষেত্রে তা সমান নয়। অনেক সময় বাবা-মা অতিরিক্ত চাপ দিয়ে ফেলেন সন্তানকে। তাতে তাদের শৈশবের স্বাভাবিক ছন্দ ব্যাহত হয়। অনেক শিশুই ছবি আঁকতে পছন্দ করে। কেউ বা খেলনা গিটার নিয়ে টুং-টাং চালায়। তাদের এসব ব্যাপারে আগ্রহ থাকলে  সে দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখা ঠিক নয়। ছোট থেকেই তাদের চারপাশে এমন পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যাতে তারা শুধু পড়ালেখা নয়, অন্যান্য গুণেও গুণানিত হতে পারে। সেজন্য বাবা-মায়ের কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত।

সৃজনশীলতায় আপত্তি নয়: ছবি আঁকা থেকে গান গাওয়া, সৃজনশীল কাজে উৎসাহ দিন সন্তানকে। সন্তান কোনও ছবি আঁকলে কী ভাবে ছবিটি আরও ভাল হতে পারে, সে বিষয়ে আলোচনা করুন। গান ভালবাসলে আরও ভাল গান শোনার ব্যবস্থা করে দিন। সংগীতচর্চার সুযোগ করে দিন। প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন, কোনও কিছুই যেন লাগামছাড়া না হয়। নিজের ইচ্ছা সন্তানের উপর না চাপিয়ে দেওয়াই ভাল।

ছক ভাঙতে ভয় পাবেন না: কোনও একটি বিষয়ে সন্তানকে বেঁধে দেবেন না। যদি কয়েক দিন গান শেখার পর তার মনে হয় অন্য কিছু চেষ্টা করে দেখবে, তা হলে তা-ই করতে দিন। নতুন আগ্রহে বাধা দেবেন না। অন্য শিশুরা কী করছে, তার সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে সন্তানের প্রতি ধৈর্য হারিয়ে ফেলবেন না। অন্যদের সঙ্গে তার তুলনা করবেন না।  সন্তানকে তার মনের মতো কাজ করতে দিন।

সঙ্গ দিন: সন্তানকে কেবল নতুন নতুন জিনিস কিনে দিয়ে কিংবা প্রশিক্ষকের হাতে ছেড়ে দিলেই হবে না, সঙ্গ দেওয়াও জরুরি। অনেকেই এখন ছোটদের হাতে ল্যাপটপ বা ফোন দিয়ে নিজের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কাজের চাপে কখনও কখনও এমন হতেই পারে, কিন্তু এটা নিয়মিত করা ঠিক নয়। যেটুকু সময় সন্তানের সঙ্গে কাটাবেন, সেটুকুতে যেন কোনও ঘাটতি না থাকে।

বাইরের পৃথিবীর ঝলক: চার দেওয়ালের মধ্যে শিশুকে আটকে রাখবেন না। বাইরের দুনিয়া না দেখলে তাদের কল্পনাশক্তির বিকাশ হবে না। সন্তানকে সৃজনশীল করে তুলতে মাঝেমাঝে ঘুরতে যান। ভ্রমণ মানেই পাহাড় বা সমুদ্র না-ও হতে পারে। মাঠে নিয়ে গিয়ে খেলতে দিন। পাখি দেখানোর মতো সাধারণ কাজেও শিশুদের মন ভরে উঠতে পারে

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন