খেরসন হাতছাড়া হবার পর কী করতে পারেন পুতিন?

বিবিসি বাংলা (ইংল্যান্ড) ইউক্রেন প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০২২, ০৭:৩২

ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসনের পতনের পর সেই শহরের বাসিন্দারা উল্লাস করছেন কিন্তু কর্মকর্তারা সতর্ক করছেন - যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি।


তবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে খেরসন পুনর্দখল এই যুদ্ধের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।


পশ্চিমা বিশ্লেষকরা একে তুলনা করছেন, এ বছরের প্রথম দিকে কিয়েভের বাইরে অবস্থান নেয়া রুশ সৈন্যদের পশ্চাদপসরণের সাথে।


প্রকৃত পক্ষে গত তিনটি মাস ছিল এ যুদ্ধে ভাগ্য পরিবর্তনের কাল। এ সময়টায় কিছুই যেন রুশদের পক্ষে যায়নি।এই সময়টায় ইউক্রেনের পূর্ব প্রান্তে তারা বিস্তীর্ণ ভূমির দখল হারিয়েছে, কৃষ্ণসাগরে তাদের নৌবহরের প্রধান জাহাজটি ডুবিয়ে দেয়া হয়েছে, অধিকৃত ক্রাইমিয়া ও রাশিয়ার মধ্যেকার অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি সেতু এক বিস্ফোরণের পর এখনো অকার্যকর।


এখন তাদের বাহিনীকে খেরসন শহরটিও ছেড়ে আসতে হলো - যেটি ছিল ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে একমাত্র প্রাদেশিক রাজধানী যা তারা দখলে নিতে পেরেছিল।


পরিকল্পিতভাবে নেয়া কিছু সামরিক পদক্ষেপ
গত জুলাই মাস থেকেই ইউক্রেনীয় বাহিনী খুব পরিকল্পিতভাবে কিছু সামরিক পদক্ষেপ নেয়।


আমেরিকান হিমার্স রকেট সিস্টেম হাতে পাবার পর থেকেই তারা বেছে বেছে কিছু আক্রমণ চালায়।


তারা খেরসন ও তার আশপাশে অবস্থান নেয়া রুশ বাহিনী এবং তাদের রসদপত্র যোগানের পথগুলোর ওপর থাকা কিছু গুরুত্বপূর্ণ সেতু আক্রমণ করে। এর ফলে রুশ সেনাদলগুলো কোণঠাসা হয়ে পড়ে। দনিপ্রো নদীর পশ্চিম তীরে থাকা রুশ সেনাদের অবস্থান ক্রমাগত বিপজ্জনক হয়ে পড়ার পর সেপ্টেম্বর মাসের শেষদিক থেকেই - প্রধানতঃ রাতের বেলা - রুশ সৈন্যদের সরিয়ে নেয়া শুরু হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও