কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উৎপাদন কমেছে, বিক্রিতে মন্দা

চাহিদা থাকলেও গ্যাস ও বিদ্যুৎ–সংকটের কারণে সিরামিক, ইস্পাত, বস্ত্র, সিমেন্টসহ বিভিন্ন খাতের শিল্পকারখানার উৎপাদন ৩০-৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে বাধ্য হয়েছেন উদ্যোক্তারা। রপ্তানি আয় যাঁদের নেই, তাঁদের ঋণপত্র খুলতে চাচ্ছে না ব্যাংকগুলো। ফলে দেশীয় শিল্পকারখানাগুলো কাঁচামাল–সংকটের আশঙ্কায় আছে। আবার দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্যের বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলো ক্রয়াদেশ কমাচ্ছে। এতে পণ্য রপ্তানিও নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে।

শিল্পোদ্যোক্তারা বলছেন, ছয় মাস ধরে ডলার–সংকট। দিনের বেশির ভাগ সময় গ্যাসের চাপ চাহিদা অনুযায়ী থাকছে না। লোডশেডিংয়ের সমস্যাও ছাড়ছে না। মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের প্রকৃত আয় কমেছে। সব মিলিয়ে সামনের দিনে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার শঙ্কাই বেশি। এ রকম এক অবস্থায় ব্যবসা সম্প্রসারণ নয়, বরং চলমান ব্যবসা সামলাতেই সবাই হিমশিম খাচ্ছে। ফলে কর্মসংস্থান নিয়েও দুশ্চিন্তা বাড়ছে।

বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটের ছাপ এরই মধ্যে কোম্পানিগুলোর ওপর পড়তে শুরু করেছে। ইলেকট্রনিক খাতের বহুজাতিক কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ গত প্রান্তিকে (জুলাই-আগস্ট) এক যুগের মধ্যে প্রথম লোকসান করেছে। অন্যদিকে ইলেকট্রনিক খাতের দেশীয় কোম্পানি ওয়ালটন গত প্রান্তিকে লোকসান করেছে, যা কিনা ২০১৪ সালের পর প্রথম। টাকার বিপরীতে ডলারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশের মূল্যবৃদ্ধির কারণেই গত প্রান্তিকে ওয়ালটন ৪৬ কোটি ও সিঙ্গার ৮ কোটি টাকা লোকসান গুনেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন