কিশমিশের ৬ উপকারিতা
শরীরে আয়রনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে কিশমিশ। দিনে ৮ থেকে ১০টি কিশমিশ খেলে ভালো থাকে হাড়ও। দ্রবণীয় ফাইবারের দারুণ উৎস ড্রাই ফ্রুটটি এছাড়াও টারর্টিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ কিশমিশ অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্যও নিয়ন্ত্রণ করে। জেনে নিন কিশমিশের ৬ উপকারিতা সম্পর্কে।
১। হজমের গণ্ডগোল দূর করে
কিশমিশে থাকা ফাইবার প্রাকৃতিক রেচক উপাদান হিসেবে কাজ করে। ফলে হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়া গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল অন্যান্য সমস্যা যেমন গ্যাস, পেট ফোলাভাব, পেটে ব্যথা, ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম, পেট ফাঁপা ইত্যাদি থেকেও রক্ষা পাবেন নিয়মিত কিশমিশ খেলে।
২। এনার্জি বাড়ায়
কিশমিশে থাকা ফ্রুক্টোজ এবং গ্লুকোজ ঝটপট এনার্জি বাড়াতে সহায়তা করে। খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতেও সাহায্য করতে পারে ফলটি।
৩। ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
কিশমিশের অ্যান্টিকার্সিনোজেনিক উপকারিতা রয়েছে। কিছু গবেষণায় বলছে, কিশমিশ নিয়মিত খেলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
৪। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
রক্তচাপের মাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনে কিশমিশ। এতে থাকা উচ্চ পটাসিয়াম রক্তনালীগুলোকে শিথিল করে এবং শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।
৫। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কিশমিশে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ লবণ ও অন্যান্য যৌগ। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল সমৃদ্ধ। এগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৬। আয়রনের উৎস
কিশমিশ থেকে মেলে আয়রন। রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে আয়রন।
- ট্যাগ:
- স্বাস্থ্য
- স্বাস্থ্য উপকারিতা
- কিশমিশ