কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জান্তা-‘আরসা’ মৈত্রী রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনবিরোধী

কালের কণ্ঠ মো. জাকির হোসেন প্রকাশিত: ২৩ অক্টোবর ২০২২, ১১:০০

মিয়ানমারের দুর্বৃত্ত সামরিক বাহিনী এবং তার দোসরদের গণহত্যা, ধর্ষণ ও ভয়ংকর নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা ঢলের পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট যখন বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা দলে দলে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল, তখন বোধ করি রোহিঙ্গারাও ধারণা করেনি এ দেশে তাদের অবস্থান এমন প্রলম্বিত হবে। ৩৪টি ক্যাম্পে ১১ লাখের অধিক রোহিঙ্গার বসবাস ষষ্ঠ বছরে পদার্পণ করেছে। এই অসহনীয় মানবিক বোঝা থেকে বাংলাদেশ কখন মুক্ত হবে তা অনুমান করাও কঠিন।


রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে দীর্ঘদিন ধরেই চীনের মধ্যস্থতার দিকে চেয়ে আছে বাংলাদেশ। কিন্তু গত ২০ অক্টোবর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিংয়ের বৈঠকের পর মন্ত্রী বলেছেন, চীনা দূত কোনো সুখবর দিতে পারেননি।


প্রত্যাবাসন বিষয়ে কোনো সুখবর না থাকলেও বড় দুঃসংবাদ হলো, সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি বেড়েই চলেছে। হত্যা, অপহরণ, মুক্তিপণ আদায়, ধর্ষণ, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, মানবপাচার, পাসপোর্ট ও এনআইডি জালিয়াতি, অগ্নিসংযোগসহ নানা ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গা শিবিরকে ঘিরে উগ্রবাদের শঙ্কার হুঁশিয়ারিও উচ্চারিত হচ্ছে বারবার। ২০১৭ থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত ১২০টির বেশি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে রোহিঙ্গা শিবিরে। নানা অপরাধে এক হাজার ৯০৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ক্রসফায়ারসহ নানা কৌশল অবলম্বন করেও ইয়াবা পাচার ঠেকানো যাচ্ছে না। রোহিঙ্গা শিবিরকে কেন্দ্র করে অন্তত ১৪টি প্রতিদ্বন্দ্বী দুর্বৃত্ত গ্রুপ জন্ম নিয়েছে। এদের মাধ্যমে অবৈধ অস্ত্র আসছে বাংলাদেশে। এ ছাড়া পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য, পর্যটনসহ নানা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিরাপত্তাঝুঁকি সৃষ্টি করছে রোহিঙ্গা শিবির।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও