You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টেকসই উন্নয়নে সমুদ্রসম্পদের গুরুত্ব

বর্তমান বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটি এবং ২০৫০ সাল নাগাদ জনসংখ্যা হবে ৯০০ কোটি। এখনই প্রায় ৩৫ কোটি মানুষের খাদ্যের ঘাটতি রয়েছে বিশ্বে। বিশ্বের স্থলসম্পদ ব্যবহার করে এই ঘাটতি মোকাবিলা অসম্ভব প্রায়। তাই এই বিশাল জনগোষ্ঠীর খাবার জোগান দিতে সমুদ্রসম্পদ হতে পারে অন্যতম সহযোগী। বিশ্ব অর্থনীতিতে সমুদ্র অর্থনীতি বছরব্যাপী তিন থেকে পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলারের কর্মকাণ্ড সংঘটিত করে যাচ্ছে, যা প্রায় ৬০ মিলিয়ন লোককে মৎস্য ও জলজ কার্যক্রমে নিযুক্ত করে। বিশ্বের ৪৩০ কোটি মানুষের ১৫ শতাংশ প্রোটিন জোগান দিচ্ছে সামুদ্রিক মাছ, উদ্ভিদ ও প্রাণী।

ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের একটি প্রধান কৌশলগত অবস্থানে রয়েছে যেখান দিয়ে পশ্চিমারা এশিয়ায় প্রবেশ করে। যদিও এর কিছু ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি রয়েছে, তবে এখনো এর জন্য শক্তিশালী সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ যদি ভূ-রাজনীতিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারে, তাহলে দেশটি সম্মিলিত সুবিধার জন্য পরাশক্তিগুলোর মধ্যে একটি কৌশলগত সেতু হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে। বাংলাদেশ একটি অনন্য ব-দ্বীপ যার একটি সুন্দর সামুদ্রিক অভিমুখ রয়েছে। এই সমুদ্র আমাদের জাতীয় অর্থনীতির একটি পাওয়ার হাউজ এবং যেখানে কমপক্ষে ২৬টি সামুদ্রিক কার্যক্রম হতে পারে। যথাযথ গুরুত্ব দিলে ব্লু-ইকোনমি বা সুনীল অর্থনীতি বাংলাদেশে অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটিয়ে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের মত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন