কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইতিহাস গড়া থাইল্যান্ডে যেভাবে হয় ক্রিকেট পাঠ

প্রবল বৃষ্টিতে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়ার কষ্টে  বাংলাদেশ দল যখন যন্ত্রণা বিদ্ধ হয়ে মাঠ ছাড়ছে, হোটেলে তখন উৎসবে মাতোয়ারা থাইল্যান্ড দল। অপ্রত্যাশিত প্রাপ্তির আনন্দে উদ্বেল তারা। প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে উঠে ইতিহাস গড়েছে মেয়েদের ক্রিকেটের উদীয়মান দেশটি। অথচ দেশটির বেশিরভাগ মানুষের এই খেলা সম্পর্কে এখনো স্পষ্ট ধারণা নেই।

মঙ্গলবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হওয়ার পরই থাইল্যান্ড পেয়ে যায় সেমির টিকেট। ৬ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশকে পেছনে ফেলে দেয় তারা। বৃষ্টি না হলে আমিরাতকে যেকোনো ব্যবধানে হারালেই সেমিতে যেত বাংলাদেশ।

আপাতত স্বাগতিকদের অন্ধকার ঘিরে ধরলেও আলোর রোশনাই থাই শিবিরে। দেশটিতে ক্রিকেটের বিস্তারে ভূমিকা উপমহাদেশীয়দের। দেশটির ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কর্তাব্যক্তিরা সবারই শেকড় উপমহাদেশে। তবে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হলো দলের খেলোয়াড় সবাই থাইল্যান্ডের আদি মানুষ। অন্য সহযোগী দেশগুলোর মতো অভিবাসীদের উপর ভর করতে হয়নি তাদের।

থাইল্যান্ডের নারী দলটির প্রধান কোচের দায়িত্বে আছেন ভারতীয় হার্শাল পাঠক। তিনি জানালেন স্কুল পর্যায়ে ক্রিকেটের নিয়ম শেখানো থেকে কাজ শুরু করে সেখানকার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন, 'মেয়েদের দলের বেশিরভাগ খেলোয়াড় চুক্তি ভুক্ত। গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়রা চুক্তি ভুক্ত। ওখানে একটা স্কুল সিস্টেম চালু আছে। স্কুলে স্কুলে গিয়ে বোর্ড থেকে ক্রিকেট শেখানো হয়। অন্য ক্রিকেট জাতির মতো নয় থাইল্যান্ড যে ছোটবেলা থেকে ক্রিকেট দেখে বড় হবে। ওদের আসলে প্রথমে খে

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন