You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সিভি বা জীবন বৃত্তান্ত লেখায় ৫টি ভুল

কেউ যখন চাকরি খোঁজে তার সিভি বা  জীবন বৃত্তান্ত হলো প্রধান জিনিস, যা দেখে একটি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দিবে। জীবন বৃত্তান্তে আপনার দক্ষতার কথা সুন্দর ভাবে সাজানো না থাকলে সেটি চাকরি দাতাকে আকৃষ্ট করবে না। ফলাফল বেকার।   বিসনেস নিউজ ডেইলি অনুসারে, প্রায় ৭০ শতাংশ সিভি বাদ পড়ে যায় শুধু কিছু ভুলের কারণে।

মনে রাখবে ইন্টারভিউ বা লিখিত পরীক্ষায় ডাকার পেছনে বড় ভূমিকা রাখে, আপনি সিভিতে কিভাবে আপনার কর্মদক্ষতা তুরে ধরছেন এবং কতটা গুছিয়ে তুলে ধরছেন সেটার ওপর।   

এবার ভুলগুরো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক:

১. সিভিতে খুব উজ্জল রং ব্যবহার করা উচিত নয়। খুব বেশি বড় অক্ষরে বা এমন কিছু যেটার কারেণ আসল তথ্য চোখ এড়িয়ে যেতে পারে। অনেক নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান অনুসন্ধান অ্যালগরিদমের মাধ্যমে সবচেয়ে ভালো প্রার্থীকে খুঁজে বের করে। এই জন্য স্পষ্ট এবং সুন্দর , সহজেই পড়া যায় এমনভাবে সিভি তৈরি করতে হবে। কালো অক্ষরে এবং ইংলিশে লিখলে টাইমস নিউ রোমান বা এরিয়াল-এ টাইপ করা ভালো। বাংলায়ও লিখতে পারেন, কোথায় সিভি দিচ্ছেন তারওপর ভিত্তি করে। ফ্রন্টের আকার ১০-এ রাখুন। যাতে সহজেই পড়া যায়।

২. সবচেয়ে ভালো হয় আপনার সিভি যেনো এক অথবা দুই পৃষ্ঠার মধ্যে হয়। বেশি সংখ্যক পৃষ্ঠার সিভি হয়ত নিয়োগকারী পুরোটা পড়ে দেখার সময়ই পাবে না। আবার খুব ছোট করে লিখলে ভাববে আপনার হয়ত দক্ষতা বা অভিজ্ঞতার অভাব আছে। আপনি যদি নতুন পাস করে বের হয় তাহলে আগের কোন সেচ্ছাসেবক কাজ বা অন্য কোন কাজ করে থাকলে উল্লেখ করে দিবেন। সাধারনত চাকরির বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করা থাকে কী কী যোগ্যতা থাকতে হবে। সেই অনুযায়ী দরখাস্ত করতে পারেন।    

৩. অনেক মানুষ তার কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে খুব গর্ববোধ করে। এবং এই কারণে হয়ত সব কাজের অভিজ্ঞতাই দিয়ে দিতে চাইবেন। যেটা আসলে দেওয়া উচিত নয়।  কেন দেওয়া উচিত নয়? কারণ অপ্রাসঙ্গিক কোন কিছুই সিভিতে দেওয়া যাবে না। অনেকে অনেক ধরনের কাজই করে থাকেন সব কিছুই সিভিতে যোগ করার দরকার নেই। উল্লেখ করার মতো কিছু থাকলে উল্লেখ করে দিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন