২০২৪ পর্যন্ত ১১ বিলিয়ন ডলারের এলএনজি কিনতে হতে পারে বাংলাদেশকে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৭ অক্টোবর ২০২২, ১০:২১

আমদানির মাধ্যমে কয়েক বছর ধরেই দেশে গ্যাসের চাহিদা মেটানো হচ্ছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববাজারে জ্বালানি পণ্যটির অস্থিতিশীল মূল্য সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় সংকট তৈরি করেছে। ঊর্ধ্বমুখী দামের কারণে গত জুনে স্পট মার্কেট থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কেনা বন্ধ করেছে জ্বালানি বিভাগ। বিকল্প জ্বালানি উৎসের সংস্থান নিশ্চিত করতে না পারায় এককভাবে গ্যাসের ওপর চাপ আরো বেড়েছে। অন্যদিকে স্থানীয়ভাবে চাহিদা মেটানোর সুযোগ না থাকায় আগামী দুই বছরে স্পট মার্কেট থেকে ১১ বিলিয়ন ডলারের এলএনজি আমদানি করতে হতে পারে বলে প্রক্ষেপণ করেছে জ্বালানিবিষয়ক আন্তর্জাতিক থিংক ট্যাংক এমবার।


বাংলাদেশের জ্বালানি খাত নিয়ে তৈরি এক বিশ্লেষণে এমবার জানিয়েছে, গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুিনর্ভরতা বাড়ানোর কারণে সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন নিয়ে সংকটে পড়েছে বাংলাদেশ, যে কারণে বিপুল অর্থে এলএনজি আমদানির বিকল্প কোনো পথ খোলা নেই।


এমবার বলছে, চলতি বছর স্পট মার্কেট থেকে বাংলাদেশের ৩০ কার্গো এলএনজি আমদানির পরিকল্পনা ছিল। এর পরিমাণ ৪ দশমিক ১৪ মিলিয়ন কিউবিক মিটার (এমসিএম)। বাংলাদেশের এলএনজি আমদানি বাড়বে না বা স্থিতিশীল হিসেবে ধরে নিলে স্পট মার্কেট থেকে ২০২২-২৪ সাল পর্যন্ত ১২ দশমিক ৪২ এমসিএম গ্যাস আমদানি করতে হবে জ্বালানি বিভাগকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও