![](https://media.priyo.com/img/500x/https://gumlet.assettype.com/bdnews24%2F2022-10%2Fee9c313e-82f2-4699-b4ed-5f1d9ba11b06%2Fchevron_prtrobangla_031022.jpg?rect=0%2C0%2C640%2C360&auto=format%2Ccompress&fmt=webp&format=webp&w=940)
নতুন কূপ খননে বিবিয়ানায় জায়গা বাড়িয়েছে শেভরন
সিলেট অঞ্চলে নিজেদের কাজের পরিধি বাড়াতে সরকারের সঙ্গে করা তিনটি চুক্তি করেছে শেভরন।
এর ফলে একদিকে বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রে নতুন কূপ খননের জন্য জায়গা পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কোম্পানিটি।
পাশাপাশি জালালাবাদ ও মৌলভীবাজার ক্ষেত্র থেকে গ্যাস ক্রয়-বিক্রয় চুক্তিগুলোর মেয়াদ পাঁচ বছর করে বেড়েছে।
রোববার ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এবং পেট্রোবাংলার সঙ্গে শেভরনের চুক্তিগুলো স্বাক্ষরিত হয়।
পেট্রোবাংলার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিবিয়ানার চুক্তির মূল লক্ষ্য সেখানে নতুন কূপ খনন করা। বর্তমানে বিবিয়ানায় শেভরনের কূপ সংখ্যা ২৬। শেভরন তার হাতে পাওয়ার বাড়তি ক্ষেত্রে উন্নয়ন কূপ খনন শুরু করবে। পরবর্তীকালে ইনফিল্ড কূপ খননের পরিকল্পনা রয়েছে শেভরনের।
সেখান থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ গ্যাস পাওয়া যাবে বলে পেট্রোবাংলার আশা।
এসব চুক্তির বিষয়ে শেভরনের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শেভরন বর্ধিত এলাকায় ২০২৩ সালে ২৭তম উন্নয়ন কূপ খনন শুরু করবে। সেই কূপের সফলতার ওপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে ২৮তম ইনফিল্ড কূপ খননের পরিকল্পনাও রয়েছে।”
এই তিনটি চুক্তি দেশের চলমান গ্যাস সঙ্কট কিছুটা হলেও কাটাতে পারবে বলে আশা দেখিয়ে তিনি বলেন, “তারা সময় ও পরিধি বাড়িয়েছে। চুক্তির ফলে সিলেট অঞ্চলের তিনটি গ্যাস কূপে উৎপাদন বাড়াতে পারে। সেখানে নতুন গ্যাসের সম্ভাবনা আছে বিধায় তারা এই কাজটি করেছে। আমরা এখন গ্যাসের সঙ্কটে আছি। এই পরিস্থিতিতে ২৭ নম্বর কূপ থেকেই দৈনিক ৬০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”