ইরাকের প্রাচীন শহরের এক অবহেলিত স্থাপত্য

দেশ রূপান্তর ইরাক প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৮:৫৫

ইরাকের প্রাচীন শহর উরে হাজার বছর আগে নির্মাণ করা হয় চোখ ধাঁধানো স্থাপনা উরের জিগুরাত। মিসরীয়দের গর্ব যেমন পিরামিড, ঠিক তেমনি মেসোপটেমীয় সভ্যতার মানুষের গর্ব ছিল জিগুরাত। কালের পরিক্রমায় সমৃদ্ধ শহর উর তার গৌরব হারায়, অবহেলিত হয়ে পড়ে তার জিগুরাত। লিখেছেন তৃষা বড়ুয়া


মেসোপটেমীয় সভ্যতা


পশ্চিম এশিয়ার ঐতিহাসিক অঞ্চল মেসোপটেমিয়া। এই অঞ্চলে বয়ে চলেছে তাইগ্রিস ও ইউফ্রেতিস নদী। হাজার বছর আগে এই বিশাল দুই নদীর তীরে গড়ে ওঠা কৃষিনির্ভর মেসোপটেমীয় সভ্যতা মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতা। আজ আমরা যে ইরাক রাষ্ট্রের কথা জানি, তা মেসোপটেমিয়া অঞ্চলেই অবস্থিত। শুধু ইরাক নয়, কুয়েত এবং ইরান, সিরিয়া ও তুরস্কের অংশবিশেষ মেসোপমেটিয়া অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে। প্রায় চার হাজার বছর আগে মেসোপটেমীয় সভ্যতার প্রশাসনিক রাজধানী ছিল উর। আধুনিক ইরাকের দক্ষিণাঞ্চলে ধি কার প্রদেশের ধুধু মরুভূমিতে গেলে ওই উর শহরের ধ্বংসাবশেষের দেখা মিলবে। প্রত্নতাত্ত্বিক এই স্থানের স্বঘোষিত তত্ত্বাবধায়ক আবো আশরাফ ও হাতেগোনা কয়েকজন পর্যটক ছাড়া মাইলের পর মাইল আর কোনো প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া যাবে না। এই মরুভূমিরই এক জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে সুদৃশ্য বিশাল এক স্থাপত্য যাকে উরের জিগুরাত বলা হয়। এই জিগুরাতের বয়স ৪ হাজার ১০০ বছর। এটির গায়ের সিঁড়ি ভেঙে একেবারে ওপরে ওঠা যায়। উরের জিগুরাতের আশপাশে আধুনিক কোনো স্থাপনা নেই। শুধু জিগুরাতটির প্রবেশপথে শেকল লাগানো দরজা ও কংক্রিটে বাঁধানো পার্কিং লটই আধুনিক যুগের জানান দেয়।


বিজ্ঞাপন


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও