You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নানকের বক্তব্য তার রাজনৈতিক অজ্ঞতারই বহিঃপ্রকাশ : জাসদ

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির পক্ষে দপ্তর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন এক বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের ‘মুক্তিযুদ্ধবিরোধী আড্ডাখানা হিসেবেই জাসদ গণবাহিনী গঠন করেছিল’ বলে প্রদত্ত বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করেছেন।

সাজ্জাদ হোসেন বলেন, 'জাসদ নিয়ে জাহাঙ্গীর কবির নানকের বক্তব্য শুধু নির্জলা মিথ্যাচারই নয়, তার রাজনৈতিক অজ্ঞতারই বহিঃপ্রকাশ। '

তিনি বলেন, 'জাসদ শতকরা এক শ ভাগ মুক্তিযোদ্ধার দল। জাসদে কখনোই খন্দকার মোস্তাকের মতো মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ব্যক্তিরা নেতৃত্বে আসা তো দূরের কথা, কোথাও কোনো জায়গাও পায়নি।'

তিনি আরো বলেন, 'জাসদ প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংসদীয় গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক পথেই অগ্রসর হচ্ছিল। ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। সেই নির্বাচনে জাসদের অনেক প্রার্থীর বিজয় ছিনিয়ে নেওয়ার পরও জাসদ দলীয় সংসদ সদস্যরা সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করছিলেন। তৎকালীন সরকার জাসদের সংসদীয় বিরোধীদলীয় ভূমিকা সহ্য না করে জাসদের ওপর চরম রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়ন-নির্যাতন শুরু করে। ১৯৭৪ সালের ১৭ মার্চ জাসদের শান্তিপূর্ণ স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে রক্ষীবাহিনী গুলিবর্ষণ করে হত্যাযজ্ঞ চালায়। '

সাজ্জাদ বলেন, 'জাসদের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ প্রায় সব কেন্দ্রীয় নেতা এবং একযোগে জেলা ও থানা পর্যায়ের কয়েক হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে জাসদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা চালানো এবং আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। '

এরপর তিনি বলেন, 'আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রাইভেট বাহিনী, পুলিশ, রক্ষীবাহিনী সারা দেশে জাসদের নেতাকর্মীদের ওপর হত্যা-নির্যাতন-গ্রেপ্তার চালাতে থাকে। এই পরিস্থিতিতে জাসদের সদস্যরা আত্মরক্ষার্থে গণবাহিনী গঠন করতে বাধ্য হয়। গণবাহিনীর সদস্যরা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। সুতরাং জাসদ ও গণবাহিনী নিয়ে জাহাঙ্গীর কবির নানকের বক্তব্য শুধু নির্জলা মিথ্যাচারই নয়, এ বক্তব্য তার রাজনৈতিক অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। '

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন