কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ঢাকার বাইরে যেতে হবে বলে পদায়ন নিলেন না ১৭ প্রধান শিক্ষক

ইত্তেফাক মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর প্রকাশিত: ২৪ আগস্ট ২০২২, ০৮:২৩

সরকারি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের সংকট মেটাতে প্রমার্জন করে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছিল দুই শতাধিক সহকারী প্রধান শিক্ষককে। কিন্তু পদোন্নতি পাওয়ার পর এসব শিক্ষকের একটি অংশ এই পদের দায়িত্ব নিতে চাইছেন না। কারণে এখন তাদের ঢাকার বাইরের প্রতিষ্ঠানে যেতে হবে। এ কারণে তারা ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) হয়েছেন। এসব শিক্ষকরা প্রধান শিক্ষক পদে থেকে আর্থিক সুবিধা পেলেও কার্যত কোন দায়িত্বে নেই। ফলে এসব স্কুলে প্রশাসনিক শূন্যতা তৈরি হয়েছে।


চলতি বছরের জুন মাসে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষকদের মধ্যে ২৩৩ জনকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়। এদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পদায়ন করা হয়। তবে এর মধ্যে ২৬ জনকে ওএসডি করা হয়। এই ২৬ জন শিক্ষকের মধ্যে এক জন জুন মাসেই এবং দুই জন চলতি মাসে অবসরে যান। এছাড়া এ শিক্ষকদের মধ্যে এক বছরের মধ্যে আরো ছয় জন অবসরে যাবেন। মানবিক কারণে এদের ওএসডিকে স্বাভাবিক হিসাবে দেখছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। তবে যাদের চাকরির বয়স এর চেয়ে বেশি রয়েছে তাদের অবশ্যই স্কুলে পদায়ন করা উচিত বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এখনো ১৭ জন প্রধান শিক্ষক রয়েছেন যারা পদোন্নতি পেলেও ঢাকার বাইরে যেতে চাইছেন না। সহকারী ও সিনিয়র শিক্ষক হিসাবে দীর্ঘ সময় চাকরি করলেও ফিডার পদ পূর্ণ না হওয়ায় প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দিতে পারেনি সরকার। কারণ, নিয়ম অনুযায়ী প্রধান শিক্ষক হতে হলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে পাঁচ বছর কর্মরত থাকার বিধান আছে। সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে এমন অভিজ্ঞতাসম্পন্ন না থাকায় এতদিন পদোন্নতি দেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। কিন্তু পাঁচ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতার যে নিয়ম ছিল তা দুই বছর কমিয়ে প্রমার্জন করে পদোন্নতি দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও