You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তৃতীয় শ্রেণির ১০৫ কর্মচারীর ১৮ জনই কোটিপতি

তারা তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। বেতন পান ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা। এ টাকা দিয়ে রাজধানীতে সংসার চালানোই দায়। অথচ তারা ব্যক্তিগত গাড়িতে অফিসে যান। রাজধানীতে তাদের আছে একাধিক ফ্ল্যাট। ঢাকার বাইরেও বাড়ি আছে, আছে বিপুল সম্পত্তি। কিম আশ্চর্যম বলে চোখ কপালে তোলা যেতে পারে, কিন্তু আশ্চর্য হওয়ার মতো কিছু নেই তাতে। এটাই বাস্তব এবং এটাই রূঢ় সত্য।

দেশ রূপান্তরের অনুসন্ধানে শিক্ষা ভবনে অবস্থিত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের ১০৫ জন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ১৮ জন কোটিপতি কর্মচারীর সন্ধান মিলেছে। তাদের প্রায় সবাই ১০ বছরের বেশি সময় ধরে মাউশি অধিদপ্তরে কর্মরত। অনিয়ম-দুর্নীতি করে তারা বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক হয়েছেন।

জানা গেছে, মাউশি অধিদপ্তরে একাধিক কর্মচারী-সিন্ডিকেট রয়েছে। কর্মচারীদের বদলি-পদায়নকে ঘিরে সক্রিয় রয়েছে প্রশাসন শাখার একটি সিন্ডিকেট। বেসরকারি মাধ্যমিক ও বেসরকারি কলেজের নাম সংশোধন, পদবি সংশোধন, বিভিন্ন অভিযোগ-নিষ্পত্তি, বকেয়া বেতন পরিশোধ প্রভৃতি কাজের জন্য গড়ে উঠেছে আরও দুটি সিন্ডিকেট।

সিন্ডিকেট-সংশ্লিষ্ট কর্মচারীরা বিভিন্ন কাজের জন্য নিজেরাই অর্থ গ্রহণ করেন; ভাগ দেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও। এসব অনিয়ম করে কর্মচারীরা কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। ঢাকায় ও নিজ নিজ এলাকায় তাদের আছে জমি, ভবন ও ফ্ল্যাট। তবে তাদের বেশিরভাগ সম্পদ স্ত্রী অথবা শ^শুরবাড়ির আত্মীয়স্বজনের নামে। অনেক কর্মচারীর ব্যক্তিগত গাড়ি আছে। তবে যাদের গাড়ি আছে তারা গণি রোডের অফিস (মাউশি ভবন) পর্যন্ত যান না। তারা হাইকোর্টের আশপাশে গাড়ি রেখে কিছুটা পথ হেঁটে যাতায়াত করেন। বলতে হয়, তাদের ‘চক্ষুলজ্জা’ আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন