You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভূ-রাজনৈতিক ও কৌশলগত দ্বন্দ্বে চীন-রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

বিশ^ এমনিতেই ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের তাপে হিমশিম খাচ্ছে, বাংলাদেশসহ যখন সমগ্র ইউরোপ ডামাডোলে, জ¦ালানিসহ খাদ্যদ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি, ঠিক ওই সময়ে চীন সাগর তথা তাইওয়ান সাগরের জলে নাড়া দিয়ে গেলেন যুক্তরাষ্ট্রের হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। প্রায় পঁচিশ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের এত উচ্চ পর্যায়ের কোনো রাজনৈতিক নেতা বিতর্কিত ভূখ- তাইওয়ান সফর করলেন। এর আগে হাউস স্পিকার রিপাবলিকান ‘নিউট গিম্পরিচ’ (ঘবঃি মরহমৎরপয) ১৯৯৭ সালে একইভাবে বিতর্কিত সফর করেন। তখনো চীনের যুদ্ধ প্রতিক্রিয়ায় ওই অঞ্চল উত্তপ্ত হয়েছিল। তবে সেই চীন এবং এখনকার চীনের মধ্যে যে বেজায় তফাত সেটা যুক্তরাষ্ট্র জেনেশুনেই এমন কাজটি করেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

এ সফর নিয়ে চীন তার যুদ্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল কিন্তু তাতে যুক্তরাষ্ট্র কর্ণপাত করেনি। প্রত্যুত্তরে চীন অতীতের যে কোনো সময় থেকে উত্তপ্ত প্রতিক্রিয়ায় অভূতপূর্ব শক্তির মহড়ার জন্য শক্তি সমাবেশ করেছে। ইতোমধ্যেই কয়েকবার মাঝারি পাল্লার ব্যালিস্টিক মিসাইল প্রথমে জাপান সাগরে, পরে তাইওয়ানের ওপর দিয়ে ছুড়েছে।

প্রত্যুত্তরে যুক্তরাষ্ট্রও বসে থাকেনি। বিশে^র একমাত্র পরাশক্তি বলে কথিত যুক্তরাষ্ট্র তার প্যাসিফিক কমান্ডকে এ অঞ্চলের নতুন কৌশলগত অংশীদার আইপিএসের তথা মিত্রদের নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা অঞ্চলে বিশাল সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত করেছে। এ মহড়ায় ইন্দোনেশিয়া ছাড়াও যোগ দিয়েছিল, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া। মোটামুটি চীনের কথিত আগ্রাসী মনোভাবের জবাব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন