কাঁচের বয়ামে বাগানে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২২, ১১:২০

বছর কয় আগে ‘নকশা’র ফটোশুটের কাজে যাওয়া হয়েছিল রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানার বাসায়। নানা রকম গাছের পাশাপাশি জারের ভেতরে বানানো বাগানটি তখন নজর কেড়েছিল বেশ। সেবারই বোতলবাগানের নাম শুনি প্রথম। নানা রকম পট প্ল্যান্টের ব্যবহার তো কয়েক বছর ধরেই দেখা যাচ্ছে। ঘরের ভেতর গাছ রাখার এ–ও আরেক নতুন ধরন। এই প্রক্রিয়ায় একটা বোতল বা জারে কখনো এক প্রজাতির গাছ, কখনো আবার ভিন্ন প্রজাতির গাছ একই সঙ্গে লাগানো হয়।


গাছ লাগানোর জন্য রাহিমা সুলতানা কিনে এনেছিলেন কাচের ছোট অ্যাকোরিয়াম বা জার। বোতলের ভেতর নিচের দিকে মাটি ভরে বিভিন্ন প্রজাতির ফার্নজাতীয় গাছ দিয়ে এই বোতলবাগান তৈরি করেছেন তিনি। অনেকটা শখের বসেই তখন কাজটি করেন। বলছিলেন, এ ধরনের ইনডোর প্ল্যান্টসের সুবিধা হলো, এগুলো আলাদা করে রোদে দেওয়া লাগে না। আর মাটি শুকিয়ে এলে হালকা পানির স্প্রে করলেই চলে। বোতলবাগানের মাটি ভালো রাখতে চা–পাতা ব্যবহারের পরামর্শ দেন রাহিমা সুলতানা। চা বানানোর পর যে পাতাটুকু থাকে, তা জমিয়ে রাখুন। ২ টেবিল চামচ পরিমাণ জমে গেলে গাছের মাটিতে ছড়িয়ে দিন। এতে করে ছয় মাস পর্যন্ত গাছের মাটি ভালো থাকবে।


ইদানীং বোতলবাগানের ধারণাটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাণিজ্যিকভাবেই জারের গাছ নিয়ে কাজ করছে অনেক প্রতিষ্ঠান। আসবাবের দোকান ‘বহু’তে পাওয়া যাচ্ছে এমন বোতলবাগান বা বোতলের গাছ। জানা গেল, আ ‘লোর নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই গাছগুলো তৈরি করে। আ ‘লোরের ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইনার নাদিয়া হোসেন বলছিলেন, সাধারণত দুই নিয়মে তৈরি হয় এই বোতলবাগান। এক ধরন হচ্ছে, ঢাকনাসহ, আরেক ধরনে থাকছে ঢাকনাবিহীন। খোলা জার বা বোতলে রাখতে পারেন ক্যাকটাসজাতীয় উদ্ভিদ। ঢাকনাসহ জারে থাকতে পারে স্যাঁতস্যেঁতে আবহাওয়া উপযোগী গাছ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও