কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আইএমএফের ঋণ : জ্বলছে কি জ্বালানি বাজার?

ঢাকা পোষ্ট নীলাঞ্জন কুমার সাহা প্রকাশিত: ১১ আগস্ট ২০২২, ১৬:৩১

৫ আগস্ট ২০২২। জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। প্রজ্ঞাপনে, বিশ্ববাজারের সঙ্গে জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় করতে ডিজেল ও কেরোসিনের লিটার ৮০ টাকা থেকে ১১৪ টাকা, পেট্রোলের লিটার ৮৬ টাকা থেকে ১৩০ টাকা, অকটেনের লিটার ৮৯ টাকা থেকে ১৩৫ টাকায় বর্ধিত নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ৬ আগস্ট ২০২২ থেকে বর্ধিত মূল্য কার্যকর হয়েছে।


সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিশ্ববাজারে দাম বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে আমাদের দেশেও জ্বালানির মূল্য সমন্বয় না করলে অনেক ক্ষতি হয়ে যেত। তাছাড়া, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় করার ফলে আমাদের জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় করাও জরুরি হয়ে পড়েছিল। কেননা, আমাদের দেশে তেলের মূল্য কম থাকলে তা ভারতে পাচার হয়ে যাওয়ার একটা সম্ভাবনা থেকেই যায়।


যতদিন সম্ভব ছিল ততদিন জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির করা হয়নি। বর্তমানে, সার্বিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে অনেকটা নিরুপায় হয়েই জ্বালানি তেলের মূল্য কিছুটা সমন্বয় করা হয়েছে। তবে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেই অনুযায়ী জ্বালানি তেলের দাম পুনর্বিবেচনা করা হবে।


বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা মহামারি দীর্ঘায়িত হওয়া, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সরবরাহ বিঘ্নিত ও বৈশ্বিক আর্থিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যে আস্ফালন ঘটেছে।


একই সাথে, মার্কিন ডলারের মানও টাকার তুলনায় ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই, উচ্চ মূল্যে জ্বালানি আমদানি করে তা পূর্বের মূল্যে বিক্রি করলে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)-কে বিশাল অর্থের লোকসান গুনতে হয়।


জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিপিসি গত ৬ মাসে জ্বালানি তেল বিক্রি করে লোকসান দিয়েছে ৮ হাজার ১৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা। সেই কারণে, বিপিসির লোকসান ঠেকাতে মূল্য সমন্বয় অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও