কোন ঘরে কেমন চাদর মানানসই

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১১ আগস্ট ২০২২, ১৫:০৩

ঘর সাজিয়ে–গুছিয়ে রাখতে বিছানার চাদরের জুড়ি নেই। যেমনটি বলছিলেন স্টুডিও বিবিয়ানার হেড অব ডিজাইনার লিপি খন্দকার—‘শোবার ঘরে ঢুকে প্রথমে যে জিনিস চোখে পড়ে, সেটি বিছানার চাদর। বিছানার চাদরটি তাই হওয়া চাই রুচিসম্মত।’


আর এই চাদর নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পর্দার রং, আসবাবের ধরন কিংবা বিছানার আয়তন। আপনার ঘর যদি হয় ছোট বা ঘরে যদি আসবাব খুব বেশি থাকে, তাহলে ঘরটি একটু প্রশস্ত দেখানোর জন্য ছিমছাম, হালকা রঙের চাদর ব্যবহার করতে পারেন। হালকা রঙের চাদরে ঘর প্রশস্ত ও ছিমছাম দেখাবে। মাঝারি ধরনের ঘরের জন্য মোটিফ আছে, এমন চাদর ব্যবহার করা যায়। এ ক্ষেত্রে জ্যামিতিক মোটিফগুলো বেশ মানিয়ে যায়। আবার বেশি প্রশস্ত ঘরের জন্য বড় বড় মোটিফের চাদর উপযুক্ত। কারণ, ছোট মোটিফ বা হালকা রং প্রশস্ত ঘরে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তখন আবার ঘর খালি খালি লাগতে পারে। তাই বড় ঘরে বড় ডিজাইন ও গাঢ় রঙের চাদর বেশি মানানসই।


বড় ও মাঝারি ঘরের জন্য ক্যাটওয়াক কিংবা এপ্লিকের চাদর বাছাই করতে পারেন। কিন্তু ছোট ঘরে হালকা ব্লক কিংবা প্রিন্টের চাদর বেশি ভালো মানাবে। এগুলো হলো চাদর নিয়ে খুব সাধারণ কিছু পরামর্শ। কিন্তু ডিজাইনাররা সবকিছুই একটু গভীরভাবে ভাবতে পছন্দ করেন। সেই ভাবনা থেকে ডিজাইনার লিপি খন্দকার বলেন, ‘বিছানার চাদর ঘরের সৌন্দর্যের যেহেতু খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, তাই এটি শুধু ঘরের মাপের ওপর নির্ভর করে বাছাই করা যায় না। বিছানার চাদর নির্বাচনে প্রথমেই মাথায় রাখতে হয় ঘরের আসবাবের ধরন। আসবাব যদি কাঠের রং কিংবা বার্নিশ রঙের হয়, তাহলে যেকোনো রঙের চাদর ব্যবহার করা যাবে, তবে আসবাব যদি কালো বা সাদা হয়, তাহলে অবশ্যই মানানসই রং ও প্যাটার্নের চাদর বাছাই করতে হবে।’ এরপরই তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন দেয়ালের রংকে। তিনি বলেন, ‘অবশ্য অফহোয়াইট রঙের দেয়ালের সঙ্গে যেকোনো চাদরই যাবে, কিন্তু রংটা যদি একটু ভিন্ন হয়, তাহলে অবশ্যই চাদরের ব্যাপারে একটু ভেবে নিতে হবে।’


ঘরের পর্দা বাছাইকে বেশ গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি—‘চাদর ও পর্দা একে অন্যের পরিপূরক। এ দুইয়ের মধ্যে রঙের এবং ধরনের অবশ্যই সামঞ্জস্য থাকতে হবে।’ উদাহরণ দিয়ে বলেছেন, ‘চাদর যদি হয় লাল আর পর্দা নীল, কখনোই সেটা মানানসই হবে না। চাদর লাল হলে পর্দায় লালের সঙ্গে অফহোয়াইট বা ব্রাউন রঙের মিশ্রণ মানানসই হবে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও