You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ছবি ফ্লপ হলে কেমন লাগে কৃতির

বলিউডে বর্তমানে সবচেয়ে চাহিদা থাকা অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম কৃতি স্যানন। তার হাতে আছে বড় বাজেটের কয়েকটি চলচ্চিত্র। কিন্তু মুদ্রার অন্য পিঠও দেখতে হয়েছে তাকে। নিজের অভিনীত ফ্লপের খাতায় যাওয়ায় ব্যর্থতার মুখে পড়েছেন তিনি। তাই মুখ কালো করে নীরব থেকেছেন।

তারকা খ্যাতি পেলে অর্থসহ বেশ কিছু সুবিধা মেলে ঠিকই, কিন্তু একইসঙ্গে ব্যর্থতার ভয়ও থাকে। এ কারণে মানসিকভাবে স্থির থাকা কঠিনই বটে। কৃতির বেলায়ও এটা ব্যতিক্রম নয়। তবে ৩২ বছর বয়সী এই তারকার দাবি, এমন পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠার টোটকা ঠিকই জানেন তিনি।

বলিউডের বিনোদনমূলক একটি ওয়েবসাইটকে কৃতি জানান, ব্যর্থতাকে মোকাবিলা করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো নিজের আবেগের মুখোমুখি হওয়া এবং পরবর্তী কাজে এগিয়ে যাওয়া। সবশেষ গত মার্চে মুক্তিপ্রাপ্ত তার ‘বচ্চন পান্ডে’ বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছে। এতে কৃতির বিপরীতে ছিলেন অক্ষয় কুমার। এর আগে বরুণ ধাওয়ানের সঙ্গে ‘দিলওয়ালে’ (২০১৫), সুশান্ত সিং রাজপুতের বিপরীতে ‘রাবতা’ (২০১৭) এবং অর্জন কাপুরের সঙ্গে ‘পানিপথ’ (২০১৯) ছবি তিনটিও ফ্লপ হয়েছে তার।

ব্যর্থতায় নিজের প্রথম প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে কৃতি বলেন, ‘আমার মুখ গোমরা হয়ে যায়। চুপচাপ থাকি। কান্না পায়। কোনও কিছুতে ব্যর্থ হলে সাধারণ মানুষ যা করে আমার ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা তেমনই। জনসমক্ষে, পর্দায় ও সাক্ষাৎকারে আমাকে শক্ত মনের মনে হতে পারে। কিন্তু আমি মনে করি, নিজের আবেগের মুখোমুখি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। চাইলেই মনের অনুভূতিকে চেপে রাখা যায় না। আমরা রক্তে-মাংসে গড়া মানুষ। শৈশবে আমরা সাধারণ ছিলাম। তখন ব্যথা পেলে কাঁদতাম, হাসি পেলে হাসতাম। মানুষ কী ভাবছে চিন্তা করিনি। কিন্তু বেড়ে ওঠার সঙ্গে আমরা পরিণত হই বলে জনসম্মুখে নির্দিষ্ট অনুভূতি ধরে রাখি। কোনও কিছু আমাকে কতটা প্রভাবিত করেছে তা মানুষকে বুঝতে দিই না। এটাই আমার শক্তি। যদি কয়েক দিন চুপচাপ থাকি, আমি স্তব্ধ হয়ে যাই। যদি আমার কান্না পায় ও মন খারাপ থাকে, তখন আমি কারও সঙ্গে কথা বলতে চাই না। হয়তো বড়জোড় বন্ধুর সঙ্গে ফোনে নিজের অনুভবের কথা বলি। আমি মনে করি, কোনও কিছু থেমে থাকে না এবং এগিয়ে যেতে হয়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন