কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিজের অধীনে অডিট চায় রেলওয়ে

সরকারের বরাদ্দ করা অর্থ সরাসরি নিজেরা খরচ করতে পারে না রেলওয়ে। বরাদ্দকৃত অর্থ যাচাই-বাছাই শেষে ছাড় করে স্বতন্ত্র অর্থ ও হিসাব বিভাগ। আর্থিক স্বচ্ছতা রক্ষায় ব্যয়কারী সংস্থার কাছে টাকা রাখা হয় না। অনিয়ম ও দুর্নীতি ঠেকাতে জবাবদিহিতার স্বার্থে এ পদ্ধতি। অথচ রেলওয়ের আর্থিক কর্মকা- যথাযথভাবে পরিচালনায় সংস্থার অর্থ ও হিসাব বিভাগ দায়িত্বপ্রাপ্ত। তারা কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের অধীনে। ফলে রেল কোনো চাপ দিলে তা মানতে বাধ্য নন অর্থ ও হিসাব বিভাগের কর্মকর্তারা। এ ব্যবস্থার বিরোধিতা করছে রেলওয়ে।

রেলের নতুন অর্গানোগ্রাম পর্যালোচনায় দেখা গেছে, খরচের কোনো হিসাব নিয়ে আপত্তি করলে আছে বিপত্তি। কারণ এসিআর (বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন) নিতে হবে রেলের কাছ থেকে। এতে করে জবাবদিহিতা কমে যেতে পারে। এ নিয়ে রেল ও অডিট ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে রেলওয়ের অর্থ ও হিসাব বিভাগের কার্যক্রম নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। ফলে রেলওয়ের বেতন নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে জট।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, রেলের অধীনস্থতা মানতে নারাজ অর্থ ও হিসাব বিভাগে কর্মরত অডিট ক্যাডারের কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, রেলের টাকা খরচ করা সরকারি টাকা সঠিক ব্যবহার হচ্ছে কিনা- তা নজরদারি করাই তাদের কাজ। অর্থ ও হিসাব রেলের অধীনে যাওয়ার মানে, ‘চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স’ থাকবে না। বদলি, পদায়ন ও এসিআর লেখার ক্ষমতা রেলের হাতে থাকলে, হিসাব বিভাগের কর্মকর্তারা রেলের মুখাপেক্ষী হয়ে পড়বেন। নিজের চাকরি ও পদোন্নতি ঠিক রাখতে, রেলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের ইচ্ছা অনুযায়ী টাকা ছাড় করতে বাধ্য হবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন