কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বর্ষায় নানা রোগের ঝুঁকি, নিজেকে সুস্থ রাখবেন যেভাবে

প্রচণ্ড গরমের পর যখন বর্ষা আসে তখন স্বস্তি মিললেও রোগের ঝুঁকি এড়ানো যায় না কোনোভাবেই। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সর্দি-কাশির সমস্যা তো লেগেই থাকে। পাশাপাশি ডায়রিয়া, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়াসহ অন্যান্য রোগের ঝুঁকি থাকে। বর্ষায় সবচেয়ে বেশি বেড়ে যায় ছত্রাক, খাদ্য ও চোখের সংক্রমণ। এসব রোগ সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি।

ছত্রাক সংক্রমণ

বর্ষায় নোংরা জল, ভিজে জামাকাপড়, অতিরিক্ত ঘাম, ভেজা জুতা ইত্যাদি থেকে ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এতে ত্বকের ওপর প্রভাব পড়ে। ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, ফুসকুড়ি, চুলকানি, র‍্যাশ ইত্যাদির সমস্যা দেখা দেয়। এ পরিস্থিতিতে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করুন। স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ এড়িয়ে চলুন। শুকনো জামাকাপড় পরুন। প্রতিদিন গরম পানিতে জামাকাপড় ধুয়ে ফেলুন। সুতি ও ঢিলেঢালা পোশাক পরবেন। বাইরে থেকে ফিরে হাত-পা পরিষ্কার করুন।

ডায়রিয়া

দূষিত পানি ও দূষিত খাবারের কারণে বর্ষায় ডায়রিয়ার সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এর ফলে বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, বমি, মাথা ব্যথা, ক্লান্ত বোধ, জলশূন্যতা, জ্বর, পেট খারাপ, মল দিয়ে রক্ত পড়ার সমস্যা দেখা দেয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে প্রাথমিকভাবে প্রচুর পানি পান করুন। দ্বিতীয়ত, দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। ডায়রিয়ার ঝুঁকি এড়াতে রোটাভাইরাস টিকা নিন। কাঁচা ফল ও শাকসবজি এড়িয়ে চলুন। বাজার থেকে কোনো ফল, সবজি আনলে তা ভাল করে ধুয়ে নিয়ে রান্না করুন। পানি ফুটিয়ে খান। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। হাত না ধুয়ে খাবার খাবেন না।

খাদ্য সংক্রমণ

বর্ষায় খাদ্য সংক্রমণ বা ফুড পয়জনিং খুব সাধারণ ঘটনা। এ রোগের উপসর্গগুলোও ডায়রিয়ার লক্ষণগুলোর মতোই। বমি বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা, পেট খারাপ, অ্যাসিডিটির মতো উপসর্গগুলো দেখা দেয়। মূলত বর্ষায় ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। দূষিত খাবার ও পানি থেকেই ফুড পয়জনিং ঘটে। ফুড পয়জনিংয়ের ঝুঁকি এড়াতে বাইরের খাবার এড়িয়ে চলুন। হাত ধুয়ে খাবার খান। বাসি খাবার খাবেন না। সবজি ও ফল ভাল করে ধুয়ে নিয়ে ব্যবহার করুন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন