ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে করণীয়

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:১১

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী অবস্থা যা রক্তে শর্করার মাত্রা খুব বেশি হয়ে গেলে ঘটে। যখন অগ্ন্যাশয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করতে ব্যর্থ হয়, বা কোনোটিই, বা যখন শরীর ইনসুলিনের প্রভাবে সঠিকভাবে সাড়া দেয় না তখন এটি বিকাশ লাভ করে। ইন্সুলিন, অগ্ন্যাশয় দ্বারা সংশ্লেষিত একটি হরমোন, শক্তি ব্যবহারের জন্য গ্লুকোজ কোষে প্রবেশ করতে সাহায্য করার চাবিকাঠি হিসাবে কাজ করে।


বিশেষজ্ঞদের মতে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্তদের ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ টের পাননা যে তারা এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।


জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান (নিপোর্ট)-এর একটি জরিপে দেখা গেছে, দেশে মোট ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ১০ লাখ। এদের মধ্যে ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সীদের সংখ্যা ২৬ লাখ আর ৩৫ বছরের বেশি বয়সীদের সংখ্যা ৮৪ লাখ।



যে সব লক্ষণ দেখলে সতর্ক হতে হবে



  • ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া ও পিপাসা লাগা

  • দুর্বল লাগা' ঘোর ঘোর ভাব আসা

  • ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া

  • সময়মতো খাওয়া-দাওয়া না হলে রক্তের শর্করা কমে হাইপো হওয়া

  • মিষ্টি জাতীয় জিনিসের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যাওয়া

  • কোনো কারণ ছাড়াই অনেক ওজন কমে যাওয়া

  • শরীরে ক্ষত বা কাটাছেঁড়া হলেও দীর্ঘদিনেও সেটা না সারা

  • চামড়ায় শুষ্ক, খসখসে ও চুলকানি ভাব

  • বিরক্তি ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠা

  • চোখে কম দেখতে শুরু করা


ডায়াবেটিস প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণে করণীয়


বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টাইপ-২ ধরনের ডায়াবেটিসের ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রেই আগেভাগে সতর্ক থাকলে, শারীরিক পরিশ্রম করলে এবং খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপনে নিয়ন্ত্রণ আনলে ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু একবার ডায়াবেটিস হয়ে গেলে আর এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও