কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সংকটেও ফায়দা লুটছে

যুগান্তর প্রকাশিত: ২৩ জুলাই ২০২২, ১৩:৫৬

ভোজ্যতেল নিয়ে এখনও কারসাজি চলছে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যটির দাম কমলেও সেই অনুপাতে দেশের বাজারে কমছে না। বিশ্ববাজার অনুযায়ী দেশে সয়াবিন ১২৪ টাকা লিটার হওয়ার কথা। কিন্তু সরকার দাম বেঁধে দিয়েছে ১৮৫ টাকা। বাস্তবে এ দামেও বাজারে সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না।



এছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি আমদানিতে ভ্যাট ছাড়, এলসি কমিশন ও এলসি মার্জিন প্রত্যাহারের সুফলও ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছায়নি। ব্যবসায়ীরা এককভাবে এ সুবিধা নিয়ে মুনাফা করেছেন। এপ্রিলে এসব সুবিধা নিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি আমদানি করেছেন বড় মিল মালিক ও আমদানিকারকরা। এতে দাম পড়ছে কম। কিন্তু বাজারে বিক্রি করছেন বেশি দামেই। বর্তমানে ডলারের দাম বৃদ্ধি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা কারণে সংকট চলছে। এর মধ্যেও এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী তেল নিয়ে ফায়দা লুটেই চলেছে।


বিশ্ববাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, গত বছর সয়াবিন তেলের বার্ষিক গড় দাম আগের বছরের তুলনায় ৬৫ শতাংশ বেড়েছিল। প্রতি টনের মূল্য ৮৩৮ থেকে ১৩৮৫ ডলারে উন্নীত হয়। আর মার্চে ১৯৬৫ ডলার পর্যন্ত ওঠে। এপ্রিলে দাম বেড়ে ২১০০ ডলারের উঠেছিল। যদিও জুনের শেষদিকে দাম কমতে শুরু করে। চলতি জুলাইয়ে দামের ব্যাপক দরপতন হয়েছে। বিশ্ববাজারে বর্তমানে ১৩২০ থেকে ১৩৫০ ডলারে লেনদেন হচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, লকডাউন, ভারতসহ বড় ভোক্তা দেশগুলোর চাহিদা হ্রাস, তেল উৎপাদন বৃদ্ধি, রপ্তানিকারক দেশগুলোয় মজুত বেড়ে যাওয়ায় বাজারে এমন দরপতন হচ্ছে। কিন্তু দেশের বাজারে তেলের দাম সে অর্থে কমছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও