You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ময়লার গাড়ির ধাক্কায় ৫ বছরে ৩২ মৃত্যু

ঢাকায় সড়কে মৃত্যুর ঘটনায় ঘুরেফিরে দুই সিটি করপোরেশনের (উত্তর ও দক্ষিণ) ময়লার গাড়িগুলো আলোচনায় আসছে। গত বছরের শেষ দিকে শিক্ষার্থীসহ কয়েকজন নিহত হলে জানা যায়, অপেশাদার, অস্থায়ী, লাইসেন্সবিহীন ও অদক্ষ চালকরাই চালাচ্ছেন এসব গাড়ি। ঝুঁকিপূর্ণ এই চালানো বন্ধে দুই সিটি করপোরেশনই বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তবে বন্ধ হয়নি ময়লার গাড়ির বেপরোয়া চালনা।

গত ছয় মাসে আরো পাঁচজন নিহত এবং বেশ কয়েকজনকে আহত করেছে ময়লার গাড়ি। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ২০১৭ সাল থেকে প্রায় সাড়ে পাঁচ বছরে রাজধানীতে ৩২ জনের প্রাণ কেড়েছে এই পরিবহন। সর্বশেষ গত বুধবার মিরপুর ১৪ নম্বরে পুলিশ স্টাফ কলেজের সামনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ময়লার গাড়ির ধাক্কায় সাব্বির আহমেদ রকি (২৪) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। তিনি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স ট্রেড অ্যান্ড টেকনোলজির (আইএসটিটি) শিক্ষার্থী ছিলেন। এ দুর্ঘটনায় পুলিশ চালক আব্দুস সালামকে (৫০) গাড়িসহ গ্রেপ্তার করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, দুই সিটি করপোরেশনের ৯৪৬টি ভারী গাড়ি চালানোর জন্য এখনো পর্যাপ্ত দক্ষ চালক নেই। দুর্ঘটনা এড়াতে রাতে ময়লা পরিবহনের নির্দেশনা দেওয়া হলেও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তা মানছেন না। বুধবার দিনেই এই গাড়ির ধাক্কায় প্রাণ যায় শিক্ষার্থী রকির। এদিকে ময়লার গাড়ির চাপায় প্রাণহানির পর ভয়ভীতি দেখানোর কারণে পুলিশের মধ্যস্থতায় মীমাংসা হয়ে যাচ্ছে। ফৌজদারি অপরাধেও করা হচ্ছে না মামলা। মামলা করা হলেও তদন্তে চালকরা অপরাধী বলে প্রমাণিত হচ্ছেন না। দীর্ঘদিনেও দেওয়া হয় না তদন্ত প্রতিবেদন। এসব কারণে ভারী গাড়ি চালানোর ক্ষেত্রে চালকরা সতর্ক হচ্ছেন না। গত বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১৪ নম্বরের পুলিশ স্টাফ কলেজের সামনে মোটরসাইকেল ইউ টার্ন নেওয়ার সময় দ্রুতগতিতে চালিয়ে আসা ডিএনসিসির ময়লার গাড়ি চাপা দেয়। মোটরসাইকেলের চালক রকিকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন