You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাপ–বেটার এক পোশাক

ঈদের পোশাকের প্রধান আকর্ষণই পাঞ্জাবি। গরম বিবেচনা করে এবার পরিহার করা হয়েছে কাবলি আর অন্যান্য কাট, সাধারণ কাটের পাঞ্জাবিই দেখা যাবে বেশি। জানালেন কে ক্র্যাফটের স্বত্বাধিকারী খালেদ মাহামুদ খান। পাঞ্জাবিতে এবার প্রিন্টের ছোঁয়া বেশি। সামনের অংশ, হাতা ও গলা—সবখানেই ডিজিটাল ছাপা নকশার প্রাধান্য পাবে, জানালেন লা রিভের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মন্নুজান নার্গিস।

এ ছাড়া থাকছে জ্যামিতিক নকশা ও প্রকৃতির ছোঁয়া। পাঞ্জাবির নকশাতেও উঠে এসেছে প্রযুক্তির নানা অনুষঙ্গ। এই নকশার পাঞ্জাবিগুলো ছেলেদের পছন্দের জায়গা দখল করে নিয়েছে। তবে কেউ কেউ আবার পছন্দ করছেন একরঙের পোশাক। নিয়ন কিংবা হালকা রঙেই ছড়াচ্ছে শুভ্রতায় মায়া। আবার নিখুঁত স্ট্রাইপও থাকছে। ব্লক, এমব্রয়ডারি, কারচুপি, হাতের কাজ ঐতিহ্যের ধারা ধরে রেখেছে। গলার ছাঁটে উঁচু গলারই প্রাধান্য বেশি। ঈদের দিনে আরামই মুখ্য। তাই সুতির ব্যবহার বেশি। একটু চকচকে দেখাতে সুতির সঙ্গে মেশানো হয়েছে ভিসকস।

বাবার সঙ্গে বিকেল থেকে রাত অবধি টই টই করে ঘুরতে লাগবে স্বস্তির পোশাক। এই বেলার জন্য তাই শার্ট, টি–শার্ট বা পোলো। দেখা যাবে জ্যামিতিক ও ডিজিটাল নকশা। বাহারি নকশা আর কাজে মুগ্ধ করবে পোলো শার্ট। সেখানেও দেখা যাবে নানা রঙের মিশেল। সুতি, জার্সি সুতি, ল্যাকোস্ট কাপড়ে আরাম মিলবে। পোলো শার্টের নকশায় বাক্স প্রিন্ট আর রংধনু রঙের কাজ ঈদের দিনকে রঙিন করে তুলবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন