টিকায় অবহেলিত শিশুশ্রমিকেরা

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০১ জুলাই ২০২২, ১৬:৩১

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে একটি টেইলার্সে দুই বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করছে ১৬ বছরের সম্রাট। টেইলার্সের মালিক শাজাহান দুই ডোজের টিকা নিয়েছেন। কিন্তু সঙ্গে জন্মসনদ না থাকায় টিকা পায়নি সম্রাট। রাজধানী ঢাকার বনশ্রীতে একটি গাড়ির ওয়ার্কশপে কাজ করে বগুড়া থেকে আসা কিশোর আশিকুর রহমান ও আজিজুল হাকিম। একই সমস্যার কারণে তারাও টিকা নিতে পারেনি বলে জানান ওয়ার্কশপের মালিক জাহিদ হোসেন।



জাহিদ হোসেন বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে গত বছরের শেষ দিকে আমি টিকা নিয়েছি। তাদের (তাঁর দুই কর্মচারীর) জন্মসনদ দেশের বাড়িতে থাকায় টিকা নিতে পারেনি। শিশুদের জন্য টিকার ব্যবস্থা আরও সহজ করলে ভালো হয়।



দেশের ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী স্কুলশিক্ষার্থীদের অধিকাংশই এখন টিকার আওতায়। গত বুধবার ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীদেরও টিকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। কিন্তু সম্রাট ও আজিজুলদের মতো লাখ লাখ শিশু-কিশোর এখনো টিকার বাইরে, যারা রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কলকারখানা, টেইলার্সসহ নানা পেশায় জড়িত। এদের খুব নগণ্য একটা অংশ টিকা নিতে পারলেও সিংহভাগ টিকার বাইরে। শিশুশ্রমিকেরা টিকা না পাওয়ার পেছনে উদ্যোগহীনতাকেই দায়ী করছেন শ্রমিক সংস্থা ও সংগঠনগুলোর নেতারা।



বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ বলছে, দেশে শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ৩৪ লাখ ৫০ হাজারের মতো। বিপুলসংখ্যক এই শিশুদের মধ্যে কত শতাংশ টিকা পেয়েছে—এমন কোনো পরিসংখ্যান তাদের কাছে নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও