দেশি পশুতে এবারও কুরবানির প্রস্তুতি

যুগান্তর প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২২, ০৯:৪৬

দেশে উৎপাদিত পশুতে এবারও কুরবানির প্রস্তুতি রয়েছে। এজন্য ভারত ও মিয়ানমার থেকে আমদানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তে অটল সরকার। চোরাইপথে যাতে ঢুকতে না পারে সেজন্য সংশ্লিষ্টদের সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। এর পরও চোরাইপথে কিছু কিছু ঢুকছে বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের।


খামারিরা বলছেন, খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এবার কুরবানি পশুর দাম গত বছরের তুলনায় অন্তত ১৫ ভাগ বেশি হতে পারে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা যুগান্তরকে বলেন, দেশে উৎপাদিত পশুতে এবার কুরবানির চাহিদা পূরণ হবে। সবশেষ হিসাব মতে, দেশে এবার মজুত আছে এক কোটি ২১ লাখ পশু। গত বছর সারা দেশে কুরবানি হয়েছিল ৯১ লাখ। এবার এক কোটি বা কিছু কম-বেশি হতে পারে। সে হিসাবে যা মজুত আছে তা দিয়েই ভালোভাবে কুরবানি হবে বলে আশা করছি।


তিনি বলেন, ভারত ও মিয়ানমার থেকে আগে কুরবানি উপলক্ষ্যে অনেক পশু আসত। সে সময় দেশের খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হতো। এজন্য সরকার দেশে কাজটিকে উৎসাহিত করেছে। বিগত কয়েক বছর ধরে দেশের পশুতেই কুরবানি হচ্ছে। এখন আমদানির ব্যাপারে আমরা কঠোর। কেননা, এ সময় আমদানি করলে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে চোরাইপথে ঢোকার খবর মিলছে। এজন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে এ বিষয়ে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।


সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দেশে এবার গরু-মহিষ-ছাগল-ভেড়ার কোনো সংকট নেই। ফলে আমদানিরও প্রয়োজন হবে না। তবে খামারি-ব্যবসায়ীরাও বলছেন, এবার দাম কিছুটা চড়া থাকবে। কারণ গোখাদ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। খামারি ও পশু ব্যবসায়ীদের মতে গত ছয় মাস আগে গো-খাদ্যের যে দাম ছিল, তা এখন বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। এ ছাড়া ঈদ সামনে রেখে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও