কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ট্রাউজারে ভর করে পোশাক খাত উড়ন্ত

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৩ জুন ২০২২, ০৯:০১

চীনের ট্রাউজারের উৎপাদন কার্যক্রম বাংলাদেশে সরে আসছে কয়েক বছর ধরে। মহামারীর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর এ স্থানান্তর প্রক্রিয়া আরো জোরালো হয়ে ওঠে। ওই সময় ভিয়েতনাম থেকেও ট্রাউজারের ক্রয়াদেশগুলো বাংলাদেশে স্থানান্তরিত হয়েছে। মোট পোশাক রফতানিতে ট্রাউজার ও শর্টসের অংশও এখন বেড়ে চলেছে। দেশের পোশাকপণ্য রফতানির পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে রফতানীকৃত পোশাকপণ্যের এক-তৃতীয়াংশই ট্রাউজার ও শর্টস।


দেশের পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সংকলিত পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রফতানি হয়েছিল ২ হাজার ৭৯৪ কোটি ৯১ লাখ ৯০ হাজার ডলারের, যার মধ্যে ট্রাউজার রফতানি হয়েছে ৯৩৬ কোটি ২৬ লাখ ৪০ হাজার ডলারের। এ হিসেবে মোট পোশাক রফতানির ৩৩ শতাংশের বেশিই ছিল ট্রাউজার। বর্তমানে মহামারীর প্রাদুর্ভাবজনিত অভিঘাত কাটিয়ে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে বিশ্ব। এর সঙ্গে বেড়েছে ট্রাউজার ও শর্টসের মতো পণ্যগুলোর চাহিদাও। এ চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে দেশে এখন ট্রাউজারের উৎপাদন বাড়াচ্ছেন পোশাক শিল্পের উদ্যোক্তারা।


২০২০-২১ অর্থবছরে ট্রাউজার রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়, যার হার ছিল ১৪ শতাংশ। ওই অর্থবছরে পোশাক রফতানির মোট অর্থমূল্য ছিল ৩ হাজার ১৪৫ কোটি ৬৭ লাখ ৩০ হাজার ডলারের। আর ট্রাউজার রফতানি হয় ১ হাজার ৬৮ কোটি ১৫ লাখ ২০ হাজার ডলারের। এ হিসেবে মোট পোশাক রফতানির ৩৪ শতাংশই ছিল ট্রাউজার। এ ধারা অব্যাহত রয়েছে চলতি বছরেও। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরের এপ্রিল থেকে মার্চের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে রফতানি হয়েছে ৩ হাজার ৯৭২ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পোশাক। যার মধ্যে ১ হাজার ৩৪০ কোটি ডলারের রফতানি হওয়া পণ্যটি ছিল ট্রাউজার। এ হিসেবে মোট পোশাক রফতানির ৩৩ দশমিক ৭৪ শতাংশই ছিল ট্রাউজার ও শর্টস।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও