পরিবেশগত নিরাপত্তা থাকলে এই বিপর্যয় ঘটত না

কালের কণ্ঠ জহিরুল হক শাকিল প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২২, ১৫:১৭

প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্টই হোক, স্মরণকালের ইতিহাসে এমন ভয়াবহ দুর্যোগের সম্মুখীন হয়নি সিলেট বিভাগ (যা শুধু সিলেট বিভাগেই সীমাবদ্ধ নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকা আজ ভয়াবহ বন্যার কবলে)।


মুক্তিযুদ্ধের সময় স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ফেলে জীবন বাঁচাতে যেভাবে মানুষ ছুটছিল নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে, আজ বন্যাকবলিত লোকজনও তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাচ্ছে। আরাম-আয়েশ ও জীবনকে সাজাতে বা জীবনের প্রয়োজনে কেনা প্রয়োজনীয় বা বিলাসসামগ্রী আসবাবপত্র সব কিছুর মায়া ছেড়ে পরিবারের বয়োবৃদ্ধ ও কোমলমতি শিশুদের নিয়ে কেউ উঠছে বহুতল ভবনের দোতলা বা এর ওপরে, কেউ যাচ্ছে বন্যামুক্ত এলাকার আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে। আবার যাদের এ ধরনের অবলম্বন নেই তারা ছুটছে সরকার ঘোষিত আশ্রয়কেন্দ্রে।


আমি যখন লেখাটি লিখছি তখন আমার বাসায় কোমর পর্যন্ত পানি। আমার স্ত্রী ও বন্ধু-বান্ধবের সহায়তায় কিছু আসবাবপত্র রক্ষা করতে পারলেও অনেক কিছুই পানিতে তলিয়ে গেছে। আমার নিকটাত্মীয়ের বাড়িতে স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ আশ্রয় নিয়েছি। সিলেট, বিশেষত উপশহর এলাকা সবচেয়ে বন্যাকবলিত হওয়ায় দেশ-বিদেশ থেকে অনেক বন্ধু-বান্ধব শুভাকাঙ্ক্ষী খোঁজখবর নিচ্ছে। আমার পরিচিত অনেক অবস্থাসম্পন্ন মানুষকে ত্রাণের খিচুড়ি খেতে দেখেছি। এ এক অবর্ণনীয় অবস্থা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও