কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি, আড়াই লাখ মানুষ পানিবন্দী

ভয়েস অব আমেরিকা (আমেরিকা) কুড়িগ্রাম প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২২, ১৭:৫৫

নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকায়, বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। সোমবার (২০ জুন) সকালে সেতু পয়েন্টে ধরলা নদীর পানি বিপদসীমার ৪৪ সেন্টিমিটার ও চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার ৫১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এমন পরিস্থিতিতে, জেলার ৪৯টি ইউনিয়নের, দুই শতাধিক চরে অন্তত আড়াই লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।


বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রৌমারী উপজেলা। সেখানে প্রায় এক লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে কয়েকটি পাকা সড়ক। প্রায় ১১ হাজার হেক্টর জমির ফসল বন্যার পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতির আশঙ্কা করছে জেলা প্রশাসন।


জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানিয়েছেন, “বন্যার প্রস্তুতি হিসেবে জেলা প্রশাসক দপ্তরে ও প্রতিটি উপজেলায় কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ ও আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে জড়িত কর্মকতা-কর্মচারীদের কর্মস্থলে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ ৩৬১টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।


এদিকে, নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মুড়িয়ারহাট এলাকায় দুধকুমার নদের একটি বেড়িবাঁধ ভেঙে, ৫টি গ্রাম নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। শুক্রবার (১৭ জুন) সকালে এই বাঁধে ভাঙন শুরু হয়ং। এছাড়া, ঝুঁকিতে রয়েছে, সারডোব, বাংটুরঘাট ও গুরুত্বপূর্ণ যাত্রাপুর বাজার সংলগ্ন ক্রস বাঁধটি।


কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান জানিয়েছেন, “ব্রহ্মপুত্র ও ধরলায় আরও পানি বাড়বে। পরিস্থিতির আরও অবনতির আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধগুলো মেরামতের কাজ চলছে।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও