কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

৪০ ভাগ এলাকা বন্যা কবলিত হওয়ার শঙ্কা

ইত্তেফাক সিলেট সদর প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২২, ০৮:১৩

পাহাড়ি ঢল এবং দেশের অভ্যন্তরে টানা ভারী বর্ষণে বৃহত্তর সিলেট এলাকা ভাসছে ভয়াবহ আকস্মিক বন্যায়। ইতিমধ্যে সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, নেত্রকোনা, কুড়িগ্রাম ও কিশোরগঞ্জ বন্যাক্রান্ত। প্রতিদিন প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন অঞ্চল-জেলা। দেশের ৩৫-৪০ ভাগ অঞ্চল বন্যা কবলিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ১০টি নদীর পানি ১৩টি পয়েন্টে বিপত্সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 


গতকাল সন্ধ্যায় বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া ইত্তেফাককে জানিয়েছেন, সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি আগামী সোমবার পর্যন্ত আরো অবনতি হওয়ার আশঙ্কা আছে। উত্তরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতিও দ্রুত খারাপ হতে পারে। দুই-তিন দিন পর বৃষ্টিপাত কমলেও বন্যার প্রলয়ংকরী রূপ অব্যাহত থাকবে কয়েক দিন।


এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরের (আইএমডি) বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের চেরাপুঞ্জি বিশ্বের সবচেয়ে বৃষ্টিপ্রবণ এলাকা। ২৪ ঘণ্টায় সেখানে ৯৭২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে, যা জুন মাসে ১২২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আর গত তিন দিনে সেখানে প্রায় আড়াই হাজার মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এটিও গত ২৭ বছরের মধ্যে তিন দিনে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের রেকর্ড। ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস বলছে, চেরাপুঞ্জিতে আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরো ৫৫০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে। এ বৃষ্টির পানি সিলেট এবং সুনামগঞ্জের ওপর দিয়ে দ্রুত নেমে আসায় সেখানে এ বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে ব্রহ্মপুত্রের উজানে আসামে গুয়াহাটিতে ৩০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে। ঐ দুই এলাকার ভাটি এলাকা হিসেবে বাংলাদেশের সিলেট ও কুড়িগ্রামে ঐ পানি নামা শুরু করবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও