বিনোদনের রাজনীতি

প্রথম আলো মহিউদ্দিন আহমদ প্রকাশিত: ০৮ জুন ২০২২, ১৪:৪১

মানুষ খুব কষ্টে আছে। বাজার অস্থির। চাল, ডাল, মাছ, সবজি, মাংস, মসলা—সবই আক্রা। তবে সবাই যে সমস্যায় আছেন, তা নয়। এক মন্ত্রী তো বলেছেন, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। আরেক মন্ত্রী বলেছেন, এখন লোকে চাইলেই তিন বেলা মাংস খেতে পারে। সংস্কৃতে একটি কথা আছে, ঘ্রাণং অর্ধং ভোজনং। এটাকে একটু ঘুরিয়ে বলা যায়, শ্রবণং অর্ধং ভোজনং। এসব কথা শুনলে মানুষ অভাব কিংবা দুঃখ-কষ্ট ভুলে যায়। তারা বিনোদন পায়। ইদানীং বিনোদনের খরচ খুব বেড়ে গেছে। তবে নিখরচায় বিনোদন বিলিয়ে যাচ্ছেন আমাদের মন্ত্রী-জনপ্রতিনিধি ও রাজনীতিবিদেরা, এটাও তো দেশসেবা!


কিছুদিন আগে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ জুনিয়র বলেন, ইরাক আক্রমণ করে যুক্তরাষ্ট্র ভুল করেছে। এ নিয়ে বেশ হইচই হলো। ‘ওয়েপনস অব মাস ডেস্ট্রাকশন’ লুকিয়ে রাখার গল্পটি ইরাকের শাসক সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে আবিষ্কার করেছিলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। জর্জ বুশ সঙ্গে সঙ্গেই তা লুফে নেন। তারপর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ আরও কয়েকটি দেশের একটি জোট ইরাকে আক্রমণ চালিয়ে দেশটিকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। তবে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও প্রাণঘাতী সেসব অস্ত্র তারা পায়নি, যার কেচ্ছা তারা প্রচার করে যুদ্ধের অজুহাত তৈরি করেছিল। বুশের গলায় ইরাক যুদ্ধ নিয়ে এই মন্তব্যে অনেকেই নড়েচড়ে বসেন। তাহলে কি তাঁর বোধোদয় বা অনুশোচনা হচ্ছে? না। প্রচণ্ড আলোচনা-সমালোচনার মুখে তিনি ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, অন্য একটি দেশের কথা বলতে গিয়ে মুখ ফসকে ইরাকের নাম বেরিয়ে পড়েছে। এটা স্লিপ অব টাং।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও