You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গাফ্ফার চৌধুরীর চলে যাওয়া এবং স্মৃতিকথন

সাংবাদিকতায় কিংবদন্তিতুল্য আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরীর মরদেহ জাতীয় প্রেসক্লাবে আসে বিকেল চারটার পনেরো মিনিট আগে। আমি তার নামাজে-এ জানাজায় অংশ নিতেই গিয়েছিলাম প্রেসক্লাবে। সে-দিনই ছিলো কবি ও গীতিকার কেজি মোস্তাফার স্মরণসভা। আমি শ্রোতার আসনে বসে মনে মনে তাঁর (কেজি মোস্তাফা) প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসা জানালাম। আর অপেক্ষা করছিলাম গাফফার ভাইয়ের শবাধারের জন্য।

গাফ্‌ফার ভাইয়ের সঙ্গে আমার আলাপ-পরিচয় নিয়ে ভাবনাগুলো মিছিল করে আসছিলো। আমি তখন দৈনিক যুগান্তরে সদ্যই যোগ দিয়েছি। সহকারী সম্পাদক হিসেবে। সম্পাদক গোলাম সারওয়ার আমাকে ডেকে বললেন, তুমি প্রতি সপ্তাহে গাফ্‌ফার ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং তার কাছে থেকে লেখা আনবে। আমি প্রতিসপ্তাহে ফোন করি আর লেখার তাগিদ দিই। তিনি লেখা শেষ হলে আমাদের ফ্যাক্সে পাঠান। এভাবেই চলে আমার যুগান্তরে কর্মজীবনের আট/ নয় বছর।

আমি অ্যাসোসিয়েট এডিটর হিসেবে পদোন্নতি পেলেও কয়েকমাস ওই দায়িত্ব পালন করেছি। তার পর অন্য একজন সেই দায়িত্ব নেন। এই সময়কালের মধ্যে একবার তিনি ঢাকায় আমাদের অফিসে আসেন। সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের রুমে আমরা সবাই উপস্থিত। তিনি সারওয়ার ভাইকে জিজ্ঞেস করলেন—তোমাদের মাহবুব সাহেব কই?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন