কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

তথ্য বা ডেটার দুনিয়া

দেশ রূপান্তর চিররঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২২, ১০:০৩

ইংরেজিতে লেখা হয় data, আমরা বাংলায় বলি ডাটা বা ডেটা। শব্দটি ল্যাটিন শব্দ Datum শব্দের বহুবচন। Datum অর্থ হচ্ছে তথ্যের উপাদান। তথ্যের অন্তর্গত ক্ষুদ্রতর অংশসমূহ হচ্ছে ডেটা বা উপাত্ত। প্রাথমিকভাবে সংগৃহীত অসংঘবদ্ধ তথ্যকে ডেটা বলে। ডেটা বর্ণ, সংখ্যা ও চিহ্নের সমন্বয়ে গঠিত হয়। অনেকের মতে ‘ডেটা’ হলো তথ্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অ-শ্রেণিবদ্ধ তথ্য। আজকের দুনিয়ায় এই তথ্যই হয়ে উঠেছে চালিকাশক্তি একুশ শতকের পেট্রোলিয়াম।


মাত্র কয়েক দশক আগে পৃথিবীর সব বিলিয়ন ডলার কোম্পানি ছিল এনার্জি/পাওয়ার কোম্পানিগুলো ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম, জেনারেল ইলেকট্রিক, শেল। কারণ, তখন তেল চালাত বিশ্ব। এখন বিশ্ব চালায় ডেটা। যার কাছে বেশি ডেটা, সেই চালাচ্ছে পৃথিবী। ডেটা থেকে প্রজ্ঞা নিয়ে দুনিয়া দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গুগল, ফেইসবুক, টুইটার, অ্যামাজন, আলিবাবা, নেটফ্লিক্স, স্পেসএক্সের মতো ডেটা পরিচালিত কোম্পানি। এই কভিডের সময়েও তাদের ব্যবসা ও ডেটার কমতি নেই, যখন অন্য ব্যবসাগুলো বিপদে পড়েছে। প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের তথ্যের আদান-প্রদানের পরিধিও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা সারাক্ষণ একে অন্যের কাছে বিভিন্ন তথ্য দিচ্ছি বা অন্যের কাছ থেকে তথ্য নিচ্ছি। ইন্টারনেটের বিস্তৃতির পর এই তথ্যের আদান-প্রদানের মাত্রা অবিশ্বাস্য হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তথ্যের সাগরে প্লাবন এসেছে কয়েক দশক ধরেই। ক্রমেই তা আরও ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। ইন্টারনেট এবং সমাজমাধ্যমের বাড়বাড়ন্তই তার প্রধান কারণ। এই তথ্যের পরিমাণ কীভাবে বাড়ছে, একটা হিসাব দিলে তা স্পষ্ট হবে। ২০২০ সাল নাগাদ পৃথিবীতে মোট যত তথ্য সঞ্চিত ছিল, পরের দু’বছরেই তৈরি হচ্ছে ততখানি তথ্য। তার পরের দুবছরে তার দ্বিগুণ, পরের দু’বছরে চার গুণ এভাবেই বাড়তে থাকবে তথ্যের পরিমাণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও