কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বিনিয়োগকারীদের ১৯৩৫ কোটি টাকার মধ্যে আছে মাত্র ৫০ লাখ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ মে ২০২২, ১৬:৫২

পণ্য বিক্রিতে সাফল্য পাচ্ছিল না ডেসটিনি ২০০০ নামের কোম্পানিটি। ব্যবসা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে ২০০৫ সালে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের (ডিএমসিএসএল) নামে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কোম্পানি গঠন করেন ২২ জন।


কাল্পনিক লাভের আশা দেখিয়ে ১ হাজার ৯০০ কোটির বেশি টাকা বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে ডিএমসিএসএল। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ডিএমসিএসএলের সঙ্গে চুক্তি করে ডেসটিনি ২০০০। পরে ডিএমসিএসএলের অর্থ ডেসটিনির বিভিন্ন কোম্পানিতে ঋণ আকারে স্থানান্তর করা হয়। এভাবে আত্মসাৎ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে ডিএমসিএসএলের ব্যাংক হিসাবে আছে বিনিয়োগকারীদের মাত্র ৫০ লাখ টাকা।


ডিএমসিএসএলের অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের মামলায় আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এভাবেই বিনিয়োগকারীদের অর্থ সরিয়ে নেওয়ার কথা স্বীকার করেন অন্যতম আসামি আকবর হোসেন। তিনি ডিএমসিএসএলের কোষাধ্যক্ষ।


ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন ও চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেন, পণ্য বিক্রয় ব্যবসায় সফলতা না পেয়ে তাঁরা কমিশনের ভিত্তিতে এমএলএম পদ্ধতি প্রয়োগ করে অর্থসংগ্রহ করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও